ঢাকা ০৮:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝালকাঠিতে শেষ মূর্হুতে জমে উঠছে কোরবানির পশুরহাট

ঝালকাঠি প্রতিনিধি: ঝালকাঠি জেলায় জমে উঠেছে কোরবানির পশুরহাট। জেলায় প্রচলিত ২২টি হাট-বাজারের পাশাপাশি প্রশাসন স্বাস্থ্যবিধি মেনে হাট পরিচালনার অঙ্গিকারকারী আরও ১৫টি পশুহাটের অনুমোদন দিয়েছে। ঝালকাঠি জেলায় ১৬৩৮টি খামার থেকে মোটা-তাজাকরন ৮৬৫০টি গরু ও ২৮৬টি ছাগল কোরবানির পশুরহাটে বিক্রির জন্য নিয়ে এসেছে খামারিরা।
এই সকল পশুর হাটে খুলনা অঞ্চলের চিতলমারি থেকে কয়েক হাজার গরু-ছাগল নিয়ে এসেছে বেপারিরা। এই হাটগুলোতে সর্বনিম্ন ৪০হাজার টাকা থেকে সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা দামের গরু এসেছে। তবে কোন ভারতীয় গরুর অনুপ্রবেশ ঘটেনি।
গরু বিক্রেতা বেপারিরা দাবি করেছে হাটে ক্রেতা আসলেও গরুর দাম কমিয়ে বলছে। সেই দামে বিক্রি করলে তাদের কোন মুনাফা থাকে না। ক্রেতা কম থাকায় এবং করোনা পরিস্থিতির কারনে অন্য বছরগুলির চেয়ে ক্রেতা কম থাকায় এ বছর গরুর দাম কমে যাওয়া আশংঙ্খা করছে বেপারিরা। তবে এতে করে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে স্থানীয় খামার ব্যবসায়ীরা।
বড় বড় পশুরহাটে প্রাণীসম্পদ বিভাগের কর্মকতারা পশুর হাটে আসা গরুর স্বাস্থ্যরক্ষা ও ব্যাংক কর্মকতারা জালনোট সনাক্তকারী মেশিন নিয়ে হাটে রয়েছেন। সবার্ক্ষনিক নিরাপত্তার জন্য পশুরহাটে পুলিশ প্রহরা ও নৌ এবং সড়ক পথে পশুরহাটে আসা ও নেয়ার ক্ষেত্রে সকল ধরনের চাদাবাজদের প্রতিহত করার জন্য পুলিশের মোবাইল টিম রয়েছে। জেলার প্রশাসন ও পুলিশের শীর্ষকর্মকতারা হাটবাজার গুলো পরিদর্শন করছেন। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলা ও উপজেলায় পশুরহাটগুলোতে স্বাস্থবিধি মেনে চলার জন্য মনিটরিং করা হচ্ছে। তবে হাটগুলো ঘুড়ে দেখা গেছে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের একটি অংশ মাস্ক ব্যবহার না করেই হাটগুলোতে ঘোড়াফেরা করছে।
বাধন রায়/ইবিটাইমস
জনপ্রিয়
Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

ঝালকাঠিতে শেষ মূর্হুতে জমে উঠছে কোরবানির পশুরহাট

আপডেটের সময় ০৪:১৯:৪৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ জুলাই ২০২১
ঝালকাঠি প্রতিনিধি: ঝালকাঠি জেলায় জমে উঠেছে কোরবানির পশুরহাট। জেলায় প্রচলিত ২২টি হাট-বাজারের পাশাপাশি প্রশাসন স্বাস্থ্যবিধি মেনে হাট পরিচালনার অঙ্গিকারকারী আরও ১৫টি পশুহাটের অনুমোদন দিয়েছে। ঝালকাঠি জেলায় ১৬৩৮টি খামার থেকে মোটা-তাজাকরন ৮৬৫০টি গরু ও ২৮৬টি ছাগল কোরবানির পশুরহাটে বিক্রির জন্য নিয়ে এসেছে খামারিরা।
এই সকল পশুর হাটে খুলনা অঞ্চলের চিতলমারি থেকে কয়েক হাজার গরু-ছাগল নিয়ে এসেছে বেপারিরা। এই হাটগুলোতে সর্বনিম্ন ৪০হাজার টাকা থেকে সাড়ে ৩ লক্ষ টাকা দামের গরু এসেছে। তবে কোন ভারতীয় গরুর অনুপ্রবেশ ঘটেনি।
গরু বিক্রেতা বেপারিরা দাবি করেছে হাটে ক্রেতা আসলেও গরুর দাম কমিয়ে বলছে। সেই দামে বিক্রি করলে তাদের কোন মুনাফা থাকে না। ক্রেতা কম থাকায় এবং করোনা পরিস্থিতির কারনে অন্য বছরগুলির চেয়ে ক্রেতা কম থাকায় এ বছর গরুর দাম কমে যাওয়া আশংঙ্খা করছে বেপারিরা। তবে এতে করে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে স্থানীয় খামার ব্যবসায়ীরা।
বড় বড় পশুরহাটে প্রাণীসম্পদ বিভাগের কর্মকতারা পশুর হাটে আসা গরুর স্বাস্থ্যরক্ষা ও ব্যাংক কর্মকতারা জালনোট সনাক্তকারী মেশিন নিয়ে হাটে রয়েছেন। সবার্ক্ষনিক নিরাপত্তার জন্য পশুরহাটে পুলিশ প্রহরা ও নৌ এবং সড়ক পথে পশুরহাটে আসা ও নেয়ার ক্ষেত্রে সকল ধরনের চাদাবাজদের প্রতিহত করার জন্য পুলিশের মোবাইল টিম রয়েছে। জেলার প্রশাসন ও পুলিশের শীর্ষকর্মকতারা হাটবাজার গুলো পরিদর্শন করছেন। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে জেলা ও উপজেলায় পশুরহাটগুলোতে স্বাস্থবিধি মেনে চলার জন্য মনিটরিং করা হচ্ছে। তবে হাটগুলো ঘুড়ে দেখা গেছে ক্রেতা ও বিক্রেতাদের একটি অংশ মাস্ক ব্যবহার না করেই হাটগুলোতে ঘোড়াফেরা করছে।
বাধন রায়/ইবিটাইমস