ভিয়েনা ১২:২৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৮০ বছরের বৃদ্ধের বিয়েতে গ্রামজুড়ে উল্লাস

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ০৫:০৬:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২২
  • ১৮ সময় দেখুন

চরফ্যাসন (ভোলা) প্রতিনিধিঃ ভোলার চরফ্যাসনের আবদুল্লাহপুর ইউনিয়ন দক্ষিণ শিবা গ্রামের বৃদ্ধ জলিল ফরাজী (৮০)। এক যুগ আগে তাঁর স্ত্রী মারা গেছেন। বুধবার রাতে তিনি একই উপজেলার জাহানপুর ইউনিয়ন তুলাগাছিয়া গ্রামের জাহানারা বেগমকে (৪০) বিয়ে করেন। জাহানারার স্বামী মারা গেছেন প্রায় ৩ বছর আগে। বৃদ্ধ’র ছেলে-মেয়ে, নাতি-নাতনি থাকলেও কনে জাহানারা বেগমের একমাত্র কন্যা মারা গেছে।

এই বর্ষিয়ানাদের বিয়েকে ঘীরে গ্রামজুড়ে চলছে আনন্দ উৎসব। মুহুর্তের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এ বিয়ের সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে। অনেকে দাদা ও নানা সম্মোধন করে নতুন দাম্পত্য জীবন সুখময় কামনা করেছেন। বিয়ের সকল আনুষ্ঠানিকতায় দুজনের পরিবারের সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

গ্রামের বাসিন্দারা জানালেন, স্ত্রী মারা যাওয়ার পর জলিল ফরাজি প্রায় এক যুগ ধরে টিনের চৌচালা ঘরে একাই বসবাস করছিলেন। তাঁর ছেলে ও মেয়ের আলাদা সংসার হয়েছে। তাঁরা তেমন খোঁজ-খবর নেন না। ইটভাটয় কাজ করে নিজের খরচ চালান তিনি। তিনি হাসিখুশি মানুষ। এত দিন দ্বিতীয় বিয়ের কথা বললেও তিনি রাজি হননি। নিজের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে বৃদ্ধ বয়সে দেখভালের জন্য হঠাৎ বিয়ে করতে রাজি হলেন।

জামাল মোল্লা/ইবিটাইমস

Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

৮০ বছরের বৃদ্ধের বিয়েতে গ্রামজুড়ে উল্লাস

আপডেটের সময় ০৫:০৬:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২২

চরফ্যাসন (ভোলা) প্রতিনিধিঃ ভোলার চরফ্যাসনের আবদুল্লাহপুর ইউনিয়ন দক্ষিণ শিবা গ্রামের বৃদ্ধ জলিল ফরাজী (৮০)। এক যুগ আগে তাঁর স্ত্রী মারা গেছেন। বুধবার রাতে তিনি একই উপজেলার জাহানপুর ইউনিয়ন তুলাগাছিয়া গ্রামের জাহানারা বেগমকে (৪০) বিয়ে করেন। জাহানারার স্বামী মারা গেছেন প্রায় ৩ বছর আগে। বৃদ্ধ’র ছেলে-মেয়ে, নাতি-নাতনি থাকলেও কনে জাহানারা বেগমের একমাত্র কন্যা মারা গেছে।

এই বর্ষিয়ানাদের বিয়েকে ঘীরে গ্রামজুড়ে চলছে আনন্দ উৎসব। মুহুর্তের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এ বিয়ের সংবাদ ছড়িয়ে পড়ে। অনেকে দাদা ও নানা সম্মোধন করে নতুন দাম্পত্য জীবন সুখময় কামনা করেছেন। বিয়ের সকল আনুষ্ঠানিকতায় দুজনের পরিবারের সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

গ্রামের বাসিন্দারা জানালেন, স্ত্রী মারা যাওয়ার পর জলিল ফরাজি প্রায় এক যুগ ধরে টিনের চৌচালা ঘরে একাই বসবাস করছিলেন। তাঁর ছেলে ও মেয়ের আলাদা সংসার হয়েছে। তাঁরা তেমন খোঁজ-খবর নেন না। ইটভাটয় কাজ করে নিজের খরচ চালান তিনি। তিনি হাসিখুশি মানুষ। এত দিন দ্বিতীয় বিয়ের কথা বললেও তিনি রাজি হননি। নিজের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে বৃদ্ধ বয়সে দেখভালের জন্য হঠাৎ বিয়ে করতে রাজি হলেন।

জামাল মোল্লা/ইবিটাইমস