ভিয়েনা ০৮:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫, ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
ইউরোপের অন্য কোনও দেশে রাশিয়ার হামলার ইচ্ছা নেই নিশ্চয়তা পুতিনের রোমানিয়া-বুলগেরিয়ার যৌথ অভিযানে ৮ মানবপাচারকারী গ্রেপ্তার মাধবপুরে ইঞ্জিন বিকল, ৩ ঘন্টা পর কালনী এক্সপ্রেস ট্রেন পুনরায় যাত্রা বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থা অত্যন্ত সংকটময় সেতুসহ পাঁচ দাবিতে শাহবাগে ভোলাবাসীর অবস্থান পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে ৭০,৬৬০ প্রবাসীর নিবন্ধন বাউল শিল্পী আবুল সরকারের ফাঁসির দাবিতে লালমোহনে বিক্ষোভ লালমোহনে এসটিএস ডায়াগনস্টিক সেন্টারের উদ্বোধন অস্ট্রিয়াকে ১-০ গোলে হারিয়ে পর্তুগালের অনূর্ধ্ব ১৭ বিশ্বকাপ জয়লাভ খাল–বিলহীন খিলগাতীতে সাড়ে ৯ কোটি টাকার ব্রিজ নির্মাণ, প্রশ্ন স্থানীয়দের

প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বিশ্বমানের খেলোয়াড় তৈরির তাগিদ, সময় পেলে ফজর নামাজ পড়ে খেলা দেখি: প্রধানমন্ত্রী

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ০৭:৫০:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জুলাই ২০২৪
  • ২৯ সময় দেখুন

ইবিটাইমস, ঢাকা: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে খেলোয়াড়দের আন্তর্জাতিক মানে গড়ে তুলতে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে। এ লক্ষ্যে প্রতিটি বিভাগে বিকেএসপি প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। শনিবার (১৩ জুলাই)  রাজধানীর বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে ‘শেখ হাসিনা আন্তঃব্যাংক ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা উপভোগ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।

ফাইনাল খেলায় ইসলামী ব্যাংক পিএলসি ২-০ গোলের ব্যবধানে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসিকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঢাকায় বিকেএসপি আছে। এ ছাড়া প্রতিটি বিভাগে একটি করে বিকেএসপি করা হচ্ছে। এগুলোতে সাঁতার, আরচারি থেকে শুরু করে ভারোত্তোলন, ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, গলফ, শুটিং, দাবা, অ্যাথলেটিকস, ভলিবলসহ সব ধরনের খেলাধুলার সুযোগ থাকবে এবং প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বিশ্বমানের খেলোয়াড় গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘যখনই আমি সরকারে এসেছি তখন থেকেই প্রচেষ্টা দেশ যেন খেলাধুলার ক্ষেত্রে আরও এগিয়ে যায়। ছেলেমেয়েরা এর প্রতি আরও বেশি মনোযোগী হয়। কারণ, এটি যেমন সবাইকে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী করবে, পাশাপাশি এর মাধ্যমে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব গড়ে উঠবে এবং নিজেকে আরও উন্নত করার চেতনা জাগ্রত হবে।’

এসময় নিজের পরিবারে ফুটবল খেলার চিত্র তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফুটবল খেলতেন, আমার ভাই শেখ কামাল ও শেখ জামালও ফুটবল খেলতেন। এখন আমাদের নাতি-নাতনিরাও ফুটবল খেলছে। দেশের এই জনপ্রিয় খেলার উন্নতির লক্ষ্যে সব ধরনের সহযোগিতা সরকার অব্যাহত রাখবে।’  প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভোরে নামাজের পরে সময় পেলে তিনি ফুটবল খেলা দেখেন।

তিনি বলেন, খেলাধুলা, লেখাপড়া, সংস্কৃতিচর্চা প্রভৃতির মধ্য দিয়েই নিজের দেশের যে একটা সংস্কৃতি, নিজের জ্ঞান, মেধা, মননকেও প্রকাশ করার সুযোগ পাবে সবাই। সেজন্যই খেলাধুলার ওপর আমরা অধিক গুরুত্ব দিচ্ছি। খেলাধুলার মধ্য দিয়ে একসময় আমাদের উপযুক্ত খেলোয়াড় গড়ে উঠবে। আমরা খেলাধুলা করে আন্তর্জাতিক শিরোপাও নিয়ে আসতে পারব। প্রধানমন্ত্রী ট্রফি, অর্থের চেক এবং খেলোয়াড়দের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।

ঢাকা/ইবিটাইমস/এনএল/আরএন

জনপ্রিয়

ইউরোপের অন্য কোনও দেশে রাশিয়ার হামলার ইচ্ছা নেই নিশ্চয়তা পুতিনের

Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বিশ্বমানের খেলোয়াড় তৈরির তাগিদ, সময় পেলে ফজর নামাজ পড়ে খেলা দেখি: প্রধানমন্ত্রী

আপডেটের সময় ০৭:৫০:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জুলাই ২০২৪

ইবিটাইমস, ঢাকা: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে খেলোয়াড়দের আন্তর্জাতিক মানে গড়ে তুলতে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে। এ লক্ষ্যে প্রতিটি বিভাগে বিকেএসপি প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। শনিবার (১৩ জুলাই)  রাজধানীর বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে ‘শেখ হাসিনা আন্তঃব্যাংক ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা উপভোগ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।

ফাইনাল খেলায় ইসলামী ব্যাংক পিএলসি ২-০ গোলের ব্যবধানে স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসিকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঢাকায় বিকেএসপি আছে। এ ছাড়া প্রতিটি বিভাগে একটি করে বিকেএসপি করা হচ্ছে। এগুলোতে সাঁতার, আরচারি থেকে শুরু করে ভারোত্তোলন, ফুটবল, ক্রিকেট, হকি, গলফ, শুটিং, দাবা, অ্যাথলেটিকস, ভলিবলসহ সব ধরনের খেলাধুলার সুযোগ থাকবে এবং প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে বিশ্বমানের খেলোয়াড় গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘যখনই আমি সরকারে এসেছি তখন থেকেই প্রচেষ্টা দেশ যেন খেলাধুলার ক্ষেত্রে আরও এগিয়ে যায়। ছেলেমেয়েরা এর প্রতি আরও বেশি মনোযোগী হয়। কারণ, এটি যেমন সবাইকে সুস্বাস্থ্যের অধিকারী করবে, পাশাপাশি এর মাধ্যমে প্রতিযোগিতামূলক মনোভাব গড়ে উঠবে এবং নিজেকে আরও উন্নত করার চেতনা জাগ্রত হবে।’

এসময় নিজের পরিবারে ফুটবল খেলার চিত্র তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমার বাবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ফুটবল খেলতেন, আমার ভাই শেখ কামাল ও শেখ জামালও ফুটবল খেলতেন। এখন আমাদের নাতি-নাতনিরাও ফুটবল খেলছে। দেশের এই জনপ্রিয় খেলার উন্নতির লক্ষ্যে সব ধরনের সহযোগিতা সরকার অব্যাহত রাখবে।’  প্রধানমন্ত্রী বলেন, ভোরে নামাজের পরে সময় পেলে তিনি ফুটবল খেলা দেখেন।

তিনি বলেন, খেলাধুলা, লেখাপড়া, সংস্কৃতিচর্চা প্রভৃতির মধ্য দিয়েই নিজের দেশের যে একটা সংস্কৃতি, নিজের জ্ঞান, মেধা, মননকেও প্রকাশ করার সুযোগ পাবে সবাই। সেজন্যই খেলাধুলার ওপর আমরা অধিক গুরুত্ব দিচ্ছি। খেলাধুলার মধ্য দিয়ে একসময় আমাদের উপযুক্ত খেলোয়াড় গড়ে উঠবে। আমরা খেলাধুলা করে আন্তর্জাতিক শিরোপাও নিয়ে আসতে পারব। প্রধানমন্ত্রী ট্রফি, অর্থের চেক এবং খেলোয়াড়দের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন।

ঢাকা/ইবিটাইমস/এনএল/আরএন