ভিয়েনা ০৭:৪৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টিকার বয়সসীমা ৩৫ বছর করার বিষয়টি ভাবা হচ্ছে : স্বাস্থ্যের ডিজি

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ১১:৪০:৪০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ জুলাই ২০২১
  • ১৬ সময় দেখুন

ঢাকাঃ করোনাভাইরাসের টিকা গ্রহণকারীদের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার চিন্তা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।

সোমবার (৫ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদফতরে এক সভাশেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।

ডিজি হেলথ বলেন, টিকাদানের বয়সসীমা নিয়ে নতুন করে চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে। বলেন, টিকা গ্রহণকারীদের বয়সসীমা এখন ৪০ বছর। আমরা এ বয়সসীমা পর্যায়ক্রমে কমিয়ে আনার চিন্তা করছি। মন্ত্রণালয়কে বয়সসীমা ৩৫ বছর করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। বয়সসীমা কমানো হলে বেশি মানুষ টিকার আওতায় আসবে বলে মনে করেন তিনি।

আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, দেশের বিভিন্ন জায়গায় হাসপাতালে ভর্তি করোনা সংক্রমিত রোগীদের ৫০ শতাংশের বেশি গ্রামের। এসব রোগী রোগের তীব্রতা অনেক বেশি হওয়ার পর হাসপাতালে আসছেন। অনেকেই করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হলেও সাধারণ সর্দি–জ্বর বা কাশিতে আক্রান্ত বলে ধরে নিচ্ছেন। পরীক্ষা করাচ্ছেন না বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিচ্ছেন না।

ঢাকা/ইবিটাইমস/এমএইচ

জনপ্রিয়
Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

টিকার বয়সসীমা ৩৫ বছর করার বিষয়টি ভাবা হচ্ছে : স্বাস্থ্যের ডিজি

আপডেটের সময় ১১:৪০:৪০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ জুলাই ২০২১

ঢাকাঃ করোনাভাইরাসের টিকা গ্রহণকারীদের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার চিন্তা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম।

সোমবার (৫ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদফতরে এক সভাশেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।

ডিজি হেলথ বলেন, টিকাদানের বয়সসীমা নিয়ে নতুন করে চিন্তা-ভাবনা করা হচ্ছে। বলেন, টিকা গ্রহণকারীদের বয়সসীমা এখন ৪০ বছর। আমরা এ বয়সসীমা পর্যায়ক্রমে কমিয়ে আনার চিন্তা করছি। মন্ত্রণালয়কে বয়সসীমা ৩৫ বছর করার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি। বয়সসীমা কমানো হলে বেশি মানুষ টিকার আওতায় আসবে বলে মনে করেন তিনি।

আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম বলেন, দেশের বিভিন্ন জায়গায় হাসপাতালে ভর্তি করোনা সংক্রমিত রোগীদের ৫০ শতাংশের বেশি গ্রামের। এসব রোগী রোগের তীব্রতা অনেক বেশি হওয়ার পর হাসপাতালে আসছেন। অনেকেই করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হলেও সাধারণ সর্দি–জ্বর বা কাশিতে আক্রান্ত বলে ধরে নিচ্ছেন। পরীক্ষা করাচ্ছেন না বা চিকিৎসকের পরামর্শ নিচ্ছেন না।

ঢাকা/ইবিটাইমস/এমএইচ