ভিয়েনা ০৮:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৫, ২৭ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে ভোলার উপকূলীয় এলাকার নদী উত্তাল

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ১০:৪৬:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ মে ২০২১
  • ১০ সময় দেখুন

ভোলা প্রতিনিধি: ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে উত্তাল হয়ে উঠেছে ভোলার উপকূলীয় এলাকার নদ-নদী। তবে আবহাওয়া এখনো স্বাভাবিক রয়েছে। উপকূলীয় এলাকায় থেমে থেকে ঝড়ো বাতাস বইছে। তীরে ফিরতে শুরু করেছে মাছ ধরার নৌকা।

এদিকে ঘূর্ণিঝড় থেকে উপকূলের বাসিন্দাদের সতর্ক করতে মাইকিং করছে সিপিপির স্বেচ্ছাসেবীরা।

সোমবার (২৪ মে) দুপুরে সদরের তুলাতলীসহ বিভিন্ন পয়েন্ট এ প্রচারণা চালায় তারা।

অপরদিকে, ভোলা উপকূলের ৩ লাখ ১৮ হাজার বাসিন্দাকে সরিয়ে আনার প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রসাসন। জেলার সাত উপজেলার ৪০টি দ্বীপচরকে ঝুঁকিপূর্ণ চিহ্নিত করে তাদের আশ্রয় কেন্দ্রে আনার এ প্রস্তুতি নেওয়া হয়ছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক তৌফিক-ই-লাহী চৌধুরী।

তিনি জানিয়েছেন, ঝড় মোকাবিলায় জেলার ৭০৯টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। গঠন করা হয়েছে ৭৬টি মেডিক্যাল টিম। অন্যদিকে সিপিপি’র ১৩ হাজার স্বেচ্ছাসেবী ছাড়াও রেডক্রিসেন্ট এবং স্কাউটস কর্মীদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে খোলা হয়েছে ৮টি কন্ট্রোল রুম।  ঘূর্ণিঝড়ে যাতে উপকূলীয় জেলা ভোলাতে ক্ষয়ক্ষতি কম হয় সে লক্ষে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

এছাড়াও প্রতিবন্ধী, নারী ও শিশুদের নিরাপত্তায় ও আলাদা টিম গঠন করা হবে। প্রস্তুত থাকবে ফায়ার সার্ভিসের ১৪টিম ও স্বাস্থ্য বিভাগের ২০০ কমিউনিটি ক্লিনিকও।

সাব্বির আলম বাবু/ইবি টাইমস

জনপ্রিয়
Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে ভোলার উপকূলীয় এলাকার নদী উত্তাল

আপডেটের সময় ১০:৪৬:৩৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ মে ২০২১

ভোলা প্রতিনিধি: ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে উত্তাল হয়ে উঠেছে ভোলার উপকূলীয় এলাকার নদ-নদী। তবে আবহাওয়া এখনো স্বাভাবিক রয়েছে। উপকূলীয় এলাকায় থেমে থেকে ঝড়ো বাতাস বইছে। তীরে ফিরতে শুরু করেছে মাছ ধরার নৌকা।

এদিকে ঘূর্ণিঝড় থেকে উপকূলের বাসিন্দাদের সতর্ক করতে মাইকিং করছে সিপিপির স্বেচ্ছাসেবীরা।

সোমবার (২৪ মে) দুপুরে সদরের তুলাতলীসহ বিভিন্ন পয়েন্ট এ প্রচারণা চালায় তারা।

অপরদিকে, ভোলা উপকূলের ৩ লাখ ১৮ হাজার বাসিন্দাকে সরিয়ে আনার প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রসাসন। জেলার সাত উপজেলার ৪০টি দ্বীপচরকে ঝুঁকিপূর্ণ চিহ্নিত করে তাদের আশ্রয় কেন্দ্রে আনার এ প্রস্তুতি নেওয়া হয়ছে বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসক তৌফিক-ই-লাহী চৌধুরী।

তিনি জানিয়েছেন, ঝড় মোকাবিলায় জেলার ৭০৯টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। গঠন করা হয়েছে ৭৬টি মেডিক্যাল টিম। অন্যদিকে সিপিপি’র ১৩ হাজার স্বেচ্ছাসেবী ছাড়াও রেডক্রিসেন্ট এবং স্কাউটস কর্মীদের প্রস্তুত রাখা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে খোলা হয়েছে ৮টি কন্ট্রোল রুম।  ঘূর্ণিঝড়ে যাতে উপকূলীয় জেলা ভোলাতে ক্ষয়ক্ষতি কম হয় সে লক্ষে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।

এছাড়াও প্রতিবন্ধী, নারী ও শিশুদের নিরাপত্তায় ও আলাদা টিম গঠন করা হবে। প্রস্তুত থাকবে ফায়ার সার্ভিসের ১৪টিম ও স্বাস্থ্য বিভাগের ২০০ কমিউনিটি ক্লিনিকও।

সাব্বির আলম বাবু/ইবি টাইমস