ভিয়েনা ০৭:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান খান ফারুকের মৃত্যু

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ০৬:০৪:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪
  • ১৬ সময় দেখুন
টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর, একুশে পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুর রহমান খান ফারুক (৮০) ইন্তেকাল করেছেন। শনিবার সকাল সাড়ে ৯ টার  দিকে নিজ বাস ভবনে শহরের থানা পাড়ায় তিনি মৃত্যু বরণ করেন৷ তিনি জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন।
তিনি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নাশকতার একটি মামলায় প্রধান আসামি ছিলেন ৷ তার মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, ফজলুর রহমান খান ফারুক দীর্ঘ দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন । শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে তিনি কথা বলতে পারছিলেন না। পরে শনিবার সকালে তার কোন সাড়া শব্দ না পেলে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত  চিকিৎসক তাকো মৃত ঘোষণা করেন।
ফারুকের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে তার বাড়িতে জেলার বিভিন্ন স্তরের মানুষ সমবেদনা জানতে জড়ো হন।
ফজলুর রহমান খান ফারুক পাকিস্তান গণপরিষদ সদস্য এবং টাঙ্গাইল-৭ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য  সরকার তাকে ২০২১ সালে একুশে পদক প্রদান করেন।
ফজলুর রহমান ফারুক ১২ অক্টোবর ১৯৪৪ সালে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের ওয়ার্শী ইউনিয়নের কহেলা গ্রামে জন্মগ্রহণ।  তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞান বিভাগে মাষ্টার্স পাস করেন। তার স্ত্রী মৃত সুরাইয়া বেগম। তিনি এক পুত্র এবং এক কন্যা সন্তানের জনক।
তার জানাজার নামাজ বাদ আছর বেবিস্ট্যান্ড কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে।
শফিকুজ্জামান খান মোস্তফা/ইবিটাইমস 
জনপ্রিয়
Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

টাঙ্গাইল জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ফজলুর রহমান খান ফারুকের মৃত্যু

আপডেটের সময় ০৬:০৪:৪৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৪
টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ সহচর, একুশে পদকপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলুর রহমান খান ফারুক (৮০) ইন্তেকাল করেছেন। শনিবার সকাল সাড়ে ৯ টার  দিকে নিজ বাস ভবনে শহরের থানা পাড়ায় তিনি মৃত্যু বরণ করেন৷ তিনি জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন।
তিনি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নাশকতার একটি মামলায় প্রধান আসামি ছিলেন ৷ তার মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, ফজলুর রহমান খান ফারুক দীর্ঘ দিন ধরে অসুস্থ ছিলেন । শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে তিনি কথা বলতে পারছিলেন না। পরে শনিবার সকালে তার কোন সাড়া শব্দ না পেলে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত  চিকিৎসক তাকো মৃত ঘোষণা করেন।
ফারুকের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে তার বাড়িতে জেলার বিভিন্ন স্তরের মানুষ সমবেদনা জানতে জড়ো হন।
ফজলুর রহমান খান ফারুক পাকিস্তান গণপরিষদ সদস্য এবং টাঙ্গাইল-৭ আসনের সংসদ সদস্য ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য  সরকার তাকে ২০২১ সালে একুশে পদক প্রদান করেন।
ফজলুর রহমান ফারুক ১২ অক্টোবর ১৯৪৪ সালে টাঙ্গাইলের মির্জাপুরের ওয়ার্শী ইউনিয়নের কহেলা গ্রামে জন্মগ্রহণ।  তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজবিজ্ঞান বিভাগে মাষ্টার্স পাস করেন। তার স্ত্রী মৃত সুরাইয়া বেগম। তিনি এক পুত্র এবং এক কন্যা সন্তানের জনক।
তার জানাজার নামাজ বাদ আছর বেবিস্ট্যান্ড কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে।
শফিকুজ্জামান খান মোস্তফা/ইবিটাইমস