ভিয়েনা ০২:৩৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, তবে লাভ হবে না : সালাউদ্দিন টুকু টাঙ্গাইলের ‎সখীপুরে ৩০০ মসজিদেলাবিব গ্রুপের অনুদান প্রদান ‎ লালমোহনে কিন্ডারগার্টেন স্কুলের বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত শেখ হাসিনা ছিলেন বিশ্বের সবচেয়ে নিষ্ঠুর শাসক : মেজর হাফিজ ভোলা-৩ আসনে এনসিপি’র মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ইঞ্জি. সালাউদ্দিন ইইউ-তুর্কি সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ করার আহ্বান-জার্মানির চ্যান্সেলর মের্জ শুক্রবার স্বর্ণের দাম আবার কিছুটা হ্রাস পেয়েছে যুক্তরাজ্যের আশ্রয় নীতিতে বড় ধরনের রদবদল আসছে লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে বাংলায় দিক নির্দেশনা আগামীকাল লালমোহনে মেজর অব. হাফিজকে গণসংবর্ধনা দেবে বিএনপি

বিআরটিএ`র ওয়েব সার্ভার হ্যাক করে গ্রাহকের এক কোটি ২০ লাখ টাকা আত্মসাৎ

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ০৬:১৬:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ মে ২০২৩
  • ২০ সময় দেখুন
ঢাকা প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ওয়েব সার্ভার হ্যাক করে গ্রাহকের এক কোটি ২০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছে একটি চক্র। চক্রটির মূলহোতা শাহরিয়ারসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।
আজ সোমবার (২২ মে) দুপুরে কারওয়ান বাজার র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. শাহরিয়ার ইসলাম (২৬), মো. আজিম হোসেন (২৭), মো. শিমুল ভূঁইয়া (৩২), রুবেল মাহমুদ (৩৩), ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ফয়সাল আহাম্মদ (২৩) ও আনিচুর রহমান (২৩)। তাদের কাছ থেকে কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, পেনড্রাইভ, বিভিন্ন ব্যাংকের চেক বই ও অন্যান্য সরঞ্জামাদিসহ নগদ ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬৫৯ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।
খন্দকার আল মঈন বলেন, বিআরটিএর ওয়েব সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান সিএনএস লিমিটেড বাংলাদেশের সফটওয়্যার দুর্বল হওয়ায় হ্যাকাররা তা সহজেই হ্যাক করে ফেলে। এরপর বিআরটিএর ৩৮৯টি ট্রানজেকশনের প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে। এ ঘটনায় রোববার রাতে র‌্যাব-৪ এর একটি দল রাজধানীর মিরপুর, কাফরুল ও গাজীপুর সদর এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের মূলহোতা শাহরিয়ার ইসলামসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি বলেন, শাহরিয়ার বিভিন্ন হ্যাকিং ম্যাথড ব্যবহার করে অভিনব কায়দায় সিএনএসের ওয়েবসাইটের পেমেন্ট গেটওয়ে হ্যাক করার মাধ্যমে মানি রিসিপ্ট প্রস্তুত করতেন। এভাবে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বিভিন্ন গাড়ির মালিকানা পরিবর্তন, ফিটনেস, ট্যাক্স টোকেন, গাড়ির রেজিস্ট্রেশন ফি এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক ফিসহ বিভিন্ন কাজের অর্থ সংগ্রহ করতেন। তাদেরকে অর্থ পরিশোধের মানি রিসিপ্ট প্রদান করা হতো যদিও কোনো টাকা সরকারি ফান্ডে জমা হতো না। শাহরিয়ারের অন্যতম সহযোগী ছিলেন আজিম হোসেন। বাকি চারজন তাদেরকে এই কাজে নানানভাবে সহযোগিতা করতেন।
মোঃ সোয়েব মেজবাহউদ্দিন/ইবিটাইমস 

 

জনপ্রিয়

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র হচ্ছে, তবে লাভ হবে না : সালাউদ্দিন টুকু

Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

বিআরটিএ`র ওয়েব সার্ভার হ্যাক করে গ্রাহকের এক কোটি ২০ লাখ টাকা আত্মসাৎ

আপডেটের সময় ০৬:১৬:৩০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ মে ২০২৩
ঢাকা প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ওয়েব সার্ভার হ্যাক করে গ্রাহকের এক কোটি ২০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছে একটি চক্র। চক্রটির মূলহোতা শাহরিয়ারসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব।
আজ সোমবার (২২ মে) দুপুরে কারওয়ান বাজার র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র‌্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. শাহরিয়ার ইসলাম (২৬), মো. আজিম হোসেন (২৭), মো. শিমুল ভূঁইয়া (৩২), রুবেল মাহমুদ (৩৩), ব্রাহ্মণবাড়িয়া, ফয়সাল আহাম্মদ (২৩) ও আনিচুর রহমান (২৩)। তাদের কাছ থেকে কম্পিউটার, মোবাইল ফোন, সিম কার্ড, পেনড্রাইভ, বিভিন্ন ব্যাংকের চেক বই ও অন্যান্য সরঞ্জামাদিসহ নগদ ১ লাখ ৮৯ হাজার ৬৫৯ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।
খন্দকার আল মঈন বলেন, বিআরটিএর ওয়েব সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান সিএনএস লিমিটেড বাংলাদেশের সফটওয়্যার দুর্বল হওয়ায় হ্যাকাররা তা সহজেই হ্যাক করে ফেলে। এরপর বিআরটিএর ৩৮৯টি ট্রানজেকশনের প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে। এ ঘটনায় রোববার রাতে র‌্যাব-৪ এর একটি দল রাজধানীর মিরপুর, কাফরুল ও গাজীপুর সদর এলাকায় অভিযান চালিয়ে চক্রের মূলহোতা শাহরিয়ার ইসলামসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করে।
তিনি বলেন, শাহরিয়ার বিভিন্ন হ্যাকিং ম্যাথড ব্যবহার করে অভিনব কায়দায় সিএনএসের ওয়েবসাইটের পেমেন্ট গেটওয়ে হ্যাক করার মাধ্যমে মানি রিসিপ্ট প্রস্তুত করতেন। এভাবে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে বিভিন্ন গাড়ির মালিকানা পরিবর্তন, ফিটনেস, ট্যাক্স টোকেন, গাড়ির রেজিস্ট্রেশন ফি এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক ফিসহ বিভিন্ন কাজের অর্থ সংগ্রহ করতেন। তাদেরকে অর্থ পরিশোধের মানি রিসিপ্ট প্রদান করা হতো যদিও কোনো টাকা সরকারি ফান্ডে জমা হতো না। শাহরিয়ারের অন্যতম সহযোগী ছিলেন আজিম হোসেন। বাকি চারজন তাদেরকে এই কাজে নানানভাবে সহযোগিতা করতেন।
মোঃ সোয়েব মেজবাহউদ্দিন/ইবিটাইমস