ভিয়েনা ০১:৫৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঈদ উপলক্ষে লালমোহনের দর্জিদের ঘুম নেই

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ০৭:৩৯:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩
  • ১৬ সময় দেখুন

লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধিঃ আসন্ন ঈদ-উল ফিতরকে সামনে রেখে ব্যস্ততা বেড়েছে ভোলার লালমোহনের দর্জিদের। মানুষজন তাদের পছন্দের পোষাক আর কাপড় নিয়ে আসছেন দর্জির কাছে। এতে করে ভোর থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত চলে দর্জিদের নতুন জামা-কাপড় সেলাই ও ফিটিংয়ের কাজ। এ কাজ করে এক-একজন দর্জি বর্তমানে দেড় হাজার টাকার মতো দৈনিক আয় করছেন।

পৌরসভার মো. সোহাগ ও দিপক চন্দ্র দাস নামের এই দুই দর্জি জানান, ঈদ উপলক্ষে অনেক অর্ডার পেয়েছি। এরমধ্যে মেয়েদের ড্রেস বেশি। মেয়েদের থ্রি পিচ ও লেহেঙ্গা সেলাইয়ের অর্ডার বেশি পেয়েছি। আর ছেলেদের রয়েছে শার্ট এবং পাঞ্জাবির অর্ডার। এ বছর ঈদকে কেন্দ্র করে মার্কেট অনেক জমজমাট। তাই কাজও অনেক বেশি। বেশি অর্ডার থাকায় আয়ও ভালো হচ্ছে। খরচ বাদে দৈনিক ১২‘শ থেকে ১৫’শ টাকার মতো ইনকাম হচ্ছে।

পৌরসভার গার্লস স্কুল রোডের নুসাইবা ট্রেইলার্সের মালিক নসু মিয়া জানান, ১৫ রোজার পর থেকে নতুন কোনো অর্ডার নিচ্ছি না। এরআগে যেগুলোর অর্ডার নিয়েছি সেগুলোরই কাজ করছি। এখন কেবল সেলাইয়ের পর গ্রাহকের জামা-কাপড় তাদের কাছে হস্তান্তর করবো। আল্লাহর রহমতে এ বছর অনেক ভালো আয় হচ্ছে।

এছাড়া দেখা গেছে, ঈদকে সামনে রেখে পাড়া-মহল্লার ছোট ছোট দর্জির দোকান গুলোতেও এখন চলছে রাত-দিনের ব্যস্ততা। উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের বাজারগুলোতেও একই চিত্র। গ্রাম-গঞ্জের প্রতিটি দোকানেও সেলাইয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন দর্জিরা। এসব দর্জিরা এখন দিন-রাতে সমান তালে কাজ করে যাচ্ছেন গ্রাহকের দেওয়া অর্ডার হস্তান্তরের জন্য।

জাহিদুল ইসলাম দুলাল/ইবিটাইমস 

জনপ্রিয়
Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

ঈদ উপলক্ষে লালমোহনের দর্জিদের ঘুম নেই

আপডেটের সময় ০৭:৩৯:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ এপ্রিল ২০২৩

লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধিঃ আসন্ন ঈদ-উল ফিতরকে সামনে রেখে ব্যস্ততা বেড়েছে ভোলার লালমোহনের দর্জিদের। মানুষজন তাদের পছন্দের পোষাক আর কাপড় নিয়ে আসছেন দর্জির কাছে। এতে করে ভোর থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত চলে দর্জিদের নতুন জামা-কাপড় সেলাই ও ফিটিংয়ের কাজ। এ কাজ করে এক-একজন দর্জি বর্তমানে দেড় হাজার টাকার মতো দৈনিক আয় করছেন।

পৌরসভার মো. সোহাগ ও দিপক চন্দ্র দাস নামের এই দুই দর্জি জানান, ঈদ উপলক্ষে অনেক অর্ডার পেয়েছি। এরমধ্যে মেয়েদের ড্রেস বেশি। মেয়েদের থ্রি পিচ ও লেহেঙ্গা সেলাইয়ের অর্ডার বেশি পেয়েছি। আর ছেলেদের রয়েছে শার্ট এবং পাঞ্জাবির অর্ডার। এ বছর ঈদকে কেন্দ্র করে মার্কেট অনেক জমজমাট। তাই কাজও অনেক বেশি। বেশি অর্ডার থাকায় আয়ও ভালো হচ্ছে। খরচ বাদে দৈনিক ১২‘শ থেকে ১৫’শ টাকার মতো ইনকাম হচ্ছে।

পৌরসভার গার্লস স্কুল রোডের নুসাইবা ট্রেইলার্সের মালিক নসু মিয়া জানান, ১৫ রোজার পর থেকে নতুন কোনো অর্ডার নিচ্ছি না। এরআগে যেগুলোর অর্ডার নিয়েছি সেগুলোরই কাজ করছি। এখন কেবল সেলাইয়ের পর গ্রাহকের জামা-কাপড় তাদের কাছে হস্তান্তর করবো। আল্লাহর রহমতে এ বছর অনেক ভালো আয় হচ্ছে।

এছাড়া দেখা গেছে, ঈদকে সামনে রেখে পাড়া-মহল্লার ছোট ছোট দর্জির দোকান গুলোতেও এখন চলছে রাত-দিনের ব্যস্ততা। উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের বাজারগুলোতেও একই চিত্র। গ্রাম-গঞ্জের প্রতিটি দোকানেও সেলাইয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন দর্জিরা। এসব দর্জিরা এখন দিন-রাতে সমান তালে কাজ করে যাচ্ছেন গ্রাহকের দেওয়া অর্ডার হস্তান্তরের জন্য।

জাহিদুল ইসলাম দুলাল/ইবিটাইমস