ভিয়েনা ১০:১৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝালকাঠিতে মেীসুমি জেলেরা নেীকা ও জাল কিনে ইলিশ মাছ আহরনের প্রস্তুুতি নিচ্ছে

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ০৪:৩৪:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ অক্টোবর ২০২১
  • ২৪ সময় দেখুন
ঝালকাঠি প্রতিনিধি: আগামি ৪ অক্টোবর থেকে মা ইলিশ সংরক্ষন কর্মসূচির আওতায় নদীতে ইলিশ মাছ আহরন বন্ধ করেছে সরকার। টানা ২২ দিন জেলেরা নদীতে মাছ ধরতে নামলে আইন অমান্য করার দায় তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের জাল ও সরঞ্জাম জব্দ করা সহ জেল জরিমানা বিধান রয়েছে।
ঝালকাঠি জেলার বিশখালি,সুগন্ধা ও গাবখান নদীর বিশাল এলাকার জলসীমায় দিন রাত জেলেদের আটকে রাখা কঠিন কাজ।প্রতি বছর জেলা ও ৪টি উপজেলার আওতাধীন নদীতে প্রসাশন মোবাইল কোড পরিচালনা করে নিয়ন্ত্রনে রাখার চেষ্টা করে আসছে।এই সময়ে ৬৮০০নিবন্ধিত জেলেদের বাইরে এক শ্রেনি বহিরাগত যারা এই জেলায় বাসিন্দা এবং টানা তারা বিভিন্ন অঞ্চলে খন্ডকালিন পেশার সাথে জড়িত, তারা এই সময়ে মাছ ধরার জন্য নেীকা ও জাল কিনে মোবাইল কোর্ট এড়িয়ে মাছ আহরন করে। ২২ দিন পর এরা যেখান থেকে এসেছিল সেখানে গিয়ে স্ব স্ব পেশায় নিয়োজিত হয়। এই সকল মেীসুমি জেলেরা গ্রাম এলাকায় অবস্থান করে গ্রামের মধ্যে মাছ বিক্রি করে।
মাছের ব্যবসার সাথে জড়িত এক শ্রেনির ব্যাক্তিরা গ্রাম এলাকায়ই মাছ কেনাবেচার সিন্ডিকেট গড়ে তোলে। মৎস অধিদপ্তর বিভিন্ন এলাকায় জেলেদের নিয়ে সভা সমাবেশ করে এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য সম্পর্কে অবহিত করেন এবং কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নে তাদের সহযোগিতা কামনা করেন। প্রকৃত জেলেদের অভিযোগ তারা কষ্ট করে ২২ দিন মাছ আহরনে বিরত থাকবেন তবে এই মেীসুমি জেলেরা্ যাতে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকারিরা কোন রাজনৈতিক ছত্রছায়া না পায় এবং প্রশাসন এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয় এটাই তাদের দাবি।
বাধন রায়/ ইবিটাইমস
Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

ঝালকাঠিতে মেীসুমি জেলেরা নেীকা ও জাল কিনে ইলিশ মাছ আহরনের প্রস্তুুতি নিচ্ছে

আপডেটের সময় ০৪:৩৪:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ অক্টোবর ২০২১
ঝালকাঠি প্রতিনিধি: আগামি ৪ অক্টোবর থেকে মা ইলিশ সংরক্ষন কর্মসূচির আওতায় নদীতে ইলিশ মাছ আহরন বন্ধ করেছে সরকার। টানা ২২ দিন জেলেরা নদীতে মাছ ধরতে নামলে আইন অমান্য করার দায় তাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের জাল ও সরঞ্জাম জব্দ করা সহ জেল জরিমানা বিধান রয়েছে।
ঝালকাঠি জেলার বিশখালি,সুগন্ধা ও গাবখান নদীর বিশাল এলাকার জলসীমায় দিন রাত জেলেদের আটকে রাখা কঠিন কাজ।প্রতি বছর জেলা ও ৪টি উপজেলার আওতাধীন নদীতে প্রসাশন মোবাইল কোড পরিচালনা করে নিয়ন্ত্রনে রাখার চেষ্টা করে আসছে।এই সময়ে ৬৮০০নিবন্ধিত জেলেদের বাইরে এক শ্রেনি বহিরাগত যারা এই জেলায় বাসিন্দা এবং টানা তারা বিভিন্ন অঞ্চলে খন্ডকালিন পেশার সাথে জড়িত, তারা এই সময়ে মাছ ধরার জন্য নেীকা ও জাল কিনে মোবাইল কোর্ট এড়িয়ে মাছ আহরন করে। ২২ দিন পর এরা যেখান থেকে এসেছিল সেখানে গিয়ে স্ব স্ব পেশায় নিয়োজিত হয়। এই সকল মেীসুমি জেলেরা গ্রাম এলাকায় অবস্থান করে গ্রামের মধ্যে মাছ বিক্রি করে।
মাছের ব্যবসার সাথে জড়িত এক শ্রেনির ব্যাক্তিরা গ্রাম এলাকায়ই মাছ কেনাবেচার সিন্ডিকেট গড়ে তোলে। মৎস অধিদপ্তর বিভিন্ন এলাকায় জেলেদের নিয়ে সভা সমাবেশ করে এই কর্মসূচির উদ্দেশ্য সম্পর্কে অবহিত করেন এবং কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নে তাদের সহযোগিতা কামনা করেন। প্রকৃত জেলেদের অভিযোগ তারা কষ্ট করে ২২ দিন মাছ আহরনে বিরত থাকবেন তবে এই মেীসুমি জেলেরা্ যাতে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশকারিরা কোন রাজনৈতিক ছত্রছায়া না পায় এবং প্রশাসন এদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয় এটাই তাদের দাবি।
বাধন রায়/ ইবিটাইমস