ভিয়েনা ১২:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ১০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :

১৩০ টাকা মজুরির নুরুল এখন ৪৬০ কোটির মালিক

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ০৫:৩৩:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • ১৫ সময় দেখুন

ঢাকা: দৈনিক ১৩০ টাকা মজুরির কম্পিউটার অপারেটর, কিন্তু ১২ বছরে হয়েছেন ৪৬০ কোটি টাকার মালিক। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। মোহাম্মদপুরে Rab- এর অভিযানে ধরা পড়েছেনে টেকনাফ বন্দরের কম্পিউটার অপারেটর নুরুল ইসলাম।

চোরাকারবারী, শুল্ক ফাঁকি, অবৈধ পন্য খালাসসহ প্রতারণার মাধ্যমে পেয়ে যান আলাদিনের চেরাগ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নিজের অপকর্মের কথা স্বীকারও করেছে নুরুল ইসলাম।

টেকনাফ বন্দরে চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে ২০০১ সালে দৈনিক একশ’ ত্রিশ টাকার মজুরিতে চাকরি শুরু নুরুল ইসলামের। এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। কয়েক বছরে অবৈধ ভাবে পন্য খালাস আর প্রতারণার মাধ্যমে মালিক হয়ে যান ৪৬০ কোটি টাকার। শুধু অবৈধ অর্থের মালিক নয়, হয়েছেন বিপুল পরিমান সম্পদের মালিকও। এমন দাবি করেছেন র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।

র‍্যাব জানায়, চাকরির সুবাদে বন্দরে অনেকের সাথে সখ্যতা করে নুরুল ইসলাম। নানা ফন্দিতে গড়ে তোলেন সিন্ডিকেটও। নুরুল দালালির পাশাপাশি জাল টাকা ও ইয়াবা ব্যবসা করতেন বলেও জানায় র‍্যাব।

ঢাকা/ইবিটাইমস/এমএইচ

জনপ্রিয়
Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

১৩০ টাকা মজুরির নুরুল এখন ৪৬০ কোটির মালিক

আপডেটের সময় ০৫:৩৩:৩৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২১

ঢাকা: দৈনিক ১৩০ টাকা মজুরির কম্পিউটার অপারেটর, কিন্তু ১২ বছরে হয়েছেন ৪৬০ কোটি টাকার মালিক। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। মোহাম্মদপুরে Rab- এর অভিযানে ধরা পড়েছেনে টেকনাফ বন্দরের কম্পিউটার অপারেটর নুরুল ইসলাম।

চোরাকারবারী, শুল্ক ফাঁকি, অবৈধ পন্য খালাসসহ প্রতারণার মাধ্যমে পেয়ে যান আলাদিনের চেরাগ। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নিজের অপকর্মের কথা স্বীকারও করেছে নুরুল ইসলাম।

টেকনাফ বন্দরে চুক্তিভিত্তিক কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে ২০০১ সালে দৈনিক একশ’ ত্রিশ টাকার মজুরিতে চাকরি শুরু নুরুল ইসলামের। এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। কয়েক বছরে অবৈধ ভাবে পন্য খালাস আর প্রতারণার মাধ্যমে মালিক হয়ে যান ৪৬০ কোটি টাকার। শুধু অবৈধ অর্থের মালিক নয়, হয়েছেন বিপুল পরিমান সম্পদের মালিকও। এমন দাবি করেছেন র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।

র‍্যাব জানায়, চাকরির সুবাদে বন্দরে অনেকের সাথে সখ্যতা করে নুরুল ইসলাম। নানা ফন্দিতে গড়ে তোলেন সিন্ডিকেটও। নুরুল দালালির পাশাপাশি জাল টাকা ও ইয়াবা ব্যবসা করতেন বলেও জানায় র‍্যাব।

ঢাকা/ইবিটাইমস/এমএইচ