ভিয়েনা ০৮:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে নেয়া হচ্ছে ওসমান হাদির মরদেহ শহীদ ওসমান হাদির মরদেহ বহনকারী ফ্লাইট দেশে অবতরণ করেছে লালমোহন পৌরসভার সাবেক মেয়র তুহিন গ্রেফতার হাদীর খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে টাঙ্গাইলে জামায়াতে বিক্ষোভ মিছিল ভোলা-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থী হাফিজের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ সড়ক নির্মাণে অনিয়ম! বন্ধ থাকা কাজ শুরু করলেও জানেনা অফিস কর্তৃপক্ষ বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে আমরা আশাবাদী, তিনি সুস্থ হয়ে উঠবেন : ডা. জাহিদ ভোলা-৩ আসনে বিডিপি প্রার্থীর মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ নয়ানীগ্রাম যুব তাফসীর কমিটির উদ্যোগে দুই দিনের ইসলামী মহা সম্মেলন টাঙ্গাইলে ২৪ ঘণ্টায় কার্যক্রম নিষিদ্ধ আ’লীগের ১৮ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

আজ রাতে অস্ট্রিয়া সহ ইউরোপের অনেক দেশে সময়ের পরিবর্তন

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ০৯:০৯:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫
  • ৭৯ সময় দেখুন

আজ দিবাগত রাত ২টায় ইউরোপের অনেক দেশের সকল ঘড়ির কাটা পরিবর্তন হতে যাচ্ছে। অর্থাৎ শীতকালীন সময় থেকে গ্রীষ্মকালীন সময়ে পরিবর্তিত হচ্ছে

ভিয়েনা ডেস্কঃ শনিবার(২৯ মার্চ) দিবাগত রাত, রবিবার (৩০ মার্চ) রাত ০২:০০টা বাজার সাথে সাথে ঘড়ির কাটা ১ ঘন্টা এগিয়ে গিয়ে রাত ০৩:০০ ঘটিকা করা হবে। গ্রীস্মকালীন এই সময় পরিবর্তন ইউরোপ জোনের অন্তর্ভূক্ত সকল দেশগুলোতে কার্যকর করা হবে।

বর্তমানে শীতকালীন সময়ে বাংলাদেশের সাথে মধ্য ইউরোপের সময়ের পার্থক্য ৫ (পাঁচ) ঘন্টার। সময় পরিবর্তনের পর আগামীকাল রবিবার (৩০ মার্চ)
বাংলাদেশের সাথে সময়ের পার্থক্য হবে ৪(চার) ঘন্টার।

যদি আজ শনিবার সৌদি আরবে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায় তাহলে আগামীকাল রবিবার (৩০ মার্চ) অস্ট্রিয়ায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।
এরই মধ্যে সময়ের এই পরিবর্তন ঈদুল ফিতরের নামাজের ওপর প্রভাব ফেলবে।

তবে অস্ট্রিয়ার বিভিন্ন মোবাইল টেলিফোন সংস্থা অটোমেটিকভাবেই সময় পরিবর্তন করবে। কাজেই সময় পরিবর্তনে তেমন কোনও বিড়ম্বনা হবে না।
তাছাড়াও অস্ট্রিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশীরা সময়ের পরিবর্তনের বিষয়ে অবহিত।

প্রসঙ্গগত ঘড়ির এই সময় পরিবর্তন নীতি মূলত ১৯৭৪ সাল থেকে ইউরোপের দেশগুলোতে শুরু হয়। ১৯৭৪ সালে জ্বালানী তেলের সংকট সৃষ্টি হলে ইউরোপের কয়েকটি দেশ, বিদ্যুত সাশ্রয়ের ঘড়ির সময় বাড়ানো ও কমানো মাধ্যমে দিনের আলোর সদব্যবহারের লক্ষে এই নীতি গ্রহন করে।

পরবর্তিতে ১৯৮১ সালে এই নীতিটি ইউরোপ পার্লামেন্টে গৃহীত হয় এবং প্রতি ৪বছর অন্তর অন্তর নীতিটি নবায়ন করা হয়। অবশেষে নীতিমালাটি স্থায়ী রূপ দানের বিষয়ে ২০০১ সালে পার্লামেন্টে সর্বসম্মতিক্রমে অনির্ষ্টকালের জন্য অনুমোদন দেয়া হয়।

তবে ২০১৮ সালে অস্ট্রিয়া সহ ইউরোপের অনেক দেশ এই সময়ের পরিবর্তন থেকে বেড়িয়ে আসতে উদ্যোগ নেয়। বলা হয়েছিল,২০২১ সাল থেকে ইউরোপ এই সময়ের পরিবর্তন থেকে বেড়িয়ে আসবে। বৈশ্বিক মহামারী করোনার জন্য স্থগিত হয়ে যায় সময় পরিবর্তন থেকে বেড়িয়ে আসার এই পরিকল্পনা।

বর্তমানে অস্ট্রিয়া সহ অনেক ইউরোপিয়ান দেশ এই সময় পরিবর্তন থেকে বেড়িয়ে আসতে চাইছে। শীঘ্রই আবার নতুন করে সময়ের এই পরিবর্তনের
নিয়ম থেকে বেড়িয়ে আসার পরিকল্পনা করা হতে পারে।

কবির আহমেদ/ইবিটাইমস/এম আর 

জনপ্রিয়

হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে নেয়া হচ্ছে ওসমান হাদির মরদেহ

Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

আজ রাতে অস্ট্রিয়া সহ ইউরোপের অনেক দেশে সময়ের পরিবর্তন

আপডেটের সময় ০৯:০৯:০৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫

আজ দিবাগত রাত ২টায় ইউরোপের অনেক দেশের সকল ঘড়ির কাটা পরিবর্তন হতে যাচ্ছে। অর্থাৎ শীতকালীন সময় থেকে গ্রীষ্মকালীন সময়ে পরিবর্তিত হচ্ছে

ভিয়েনা ডেস্কঃ শনিবার(২৯ মার্চ) দিবাগত রাত, রবিবার (৩০ মার্চ) রাত ০২:০০টা বাজার সাথে সাথে ঘড়ির কাটা ১ ঘন্টা এগিয়ে গিয়ে রাত ০৩:০০ ঘটিকা করা হবে। গ্রীস্মকালীন এই সময় পরিবর্তন ইউরোপ জোনের অন্তর্ভূক্ত সকল দেশগুলোতে কার্যকর করা হবে।

বর্তমানে শীতকালীন সময়ে বাংলাদেশের সাথে মধ্য ইউরোপের সময়ের পার্থক্য ৫ (পাঁচ) ঘন্টার। সময় পরিবর্তনের পর আগামীকাল রবিবার (৩০ মার্চ)
বাংলাদেশের সাথে সময়ের পার্থক্য হবে ৪(চার) ঘন্টার।

যদি আজ শনিবার সৌদি আরবে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায় তাহলে আগামীকাল রবিবার (৩০ মার্চ) অস্ট্রিয়ায় পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে।
এরই মধ্যে সময়ের এই পরিবর্তন ঈদুল ফিতরের নামাজের ওপর প্রভাব ফেলবে।

তবে অস্ট্রিয়ার বিভিন্ন মোবাইল টেলিফোন সংস্থা অটোমেটিকভাবেই সময় পরিবর্তন করবে। কাজেই সময় পরিবর্তনে তেমন কোনও বিড়ম্বনা হবে না।
তাছাড়াও অস্ট্রিয়ায় বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশীরা সময়ের পরিবর্তনের বিষয়ে অবহিত।

প্রসঙ্গগত ঘড়ির এই সময় পরিবর্তন নীতি মূলত ১৯৭৪ সাল থেকে ইউরোপের দেশগুলোতে শুরু হয়। ১৯৭৪ সালে জ্বালানী তেলের সংকট সৃষ্টি হলে ইউরোপের কয়েকটি দেশ, বিদ্যুত সাশ্রয়ের ঘড়ির সময় বাড়ানো ও কমানো মাধ্যমে দিনের আলোর সদব্যবহারের লক্ষে এই নীতি গ্রহন করে।

পরবর্তিতে ১৯৮১ সালে এই নীতিটি ইউরোপ পার্লামেন্টে গৃহীত হয় এবং প্রতি ৪বছর অন্তর অন্তর নীতিটি নবায়ন করা হয়। অবশেষে নীতিমালাটি স্থায়ী রূপ দানের বিষয়ে ২০০১ সালে পার্লামেন্টে সর্বসম্মতিক্রমে অনির্ষ্টকালের জন্য অনুমোদন দেয়া হয়।

তবে ২০১৮ সালে অস্ট্রিয়া সহ ইউরোপের অনেক দেশ এই সময়ের পরিবর্তন থেকে বেড়িয়ে আসতে উদ্যোগ নেয়। বলা হয়েছিল,২০২১ সাল থেকে ইউরোপ এই সময়ের পরিবর্তন থেকে বেড়িয়ে আসবে। বৈশ্বিক মহামারী করোনার জন্য স্থগিত হয়ে যায় সময় পরিবর্তন থেকে বেড়িয়ে আসার এই পরিকল্পনা।

বর্তমানে অস্ট্রিয়া সহ অনেক ইউরোপিয়ান দেশ এই সময় পরিবর্তন থেকে বেড়িয়ে আসতে চাইছে। শীঘ্রই আবার নতুন করে সময়ের এই পরিবর্তনের
নিয়ম থেকে বেড়িয়ে আসার পরিকল্পনা করা হতে পারে।

কবির আহমেদ/ইবিটাইমস/এম আর