ভিয়েনা ০৯:০৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৫ নভেম্বর ২০২৫, ২১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভোলার মেঘনা-তেঁতুলিয়া নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ০৮:১৮:২২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ মার্চ ২০২১
  • ১২ সময় দেখুন

ভোলা প্রতিনিধি: ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীতে মার্চ-এপ্রিল দুই মাস ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছ মৎস্য বিভাগ। সোমবার (১ মার্চ) থেকে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে। ইলিশের অভাশ্রম থাকায় এ দুই নদীর ১৯০ কিলোমিটার এলাকায় ইলিশসহ সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ। এর মধ্যে ভোলার ইলিশা থেকে চর পিয়াল পর্যন্ত মেঘনা নদীর ৯০ কিলোমিটার এবং ভেদুরিয়া থেকে চর রুস্তম পর্যন্ত তেঁতুলিয়া নদীর ১০০ কিলোমিটার জলসীমা নিষেধাজ্ঞার আওতায়।

এদিকে দুই মাসের জন্য ইলিশ ধরা বন্ধ থাকায় বেকার হয়ে পড়েছে জেলার দুই লাখের অধিক জেলেরা। তবে অনেক জেলেই আবার বিকল্প কর্মসংস্থান খুঁজছেন।

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আজহারুল ইসলাম জানান, জেলারা যাতে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে নদীতে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য অভিযান চলবে। মৎস্য ঘাট গুলোতেও প্রচার-প্রচারণা মাইকিং করা হচ্ছে। যাতে জেলেরা ইলিশ ধরা থেকে বিরত থাকে। তিনি বলেন, ইলিশের অভয়াশ্রমে জেলে পুর্নবাসনের ব্যবস্থা নেই, তবে ঝাটকা সংরক্ষন কর্মসূচির আওতায় নিবন্ধিত জেলেদের ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত প্রতি মাসে ৪০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে।

সাব্বির আলম বাবু/ইবি টাইমস

Tag :
Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

ভোলার মেঘনা-তেঁতুলিয়া নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

আপডেটের সময় ০৮:১৮:২২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ মার্চ ২০২১

ভোলা প্রতিনিধি: ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়া নদীতে মার্চ-এপ্রিল দুই মাস ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা জারি করেছ মৎস্য বিভাগ। সোমবার (১ মার্চ) থেকে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়েছে। ইলিশের অভাশ্রম থাকায় এ দুই নদীর ১৯০ কিলোমিটার এলাকায় ইলিশসহ সব ধরনের মাছ ধরা নিষিদ্ধ। এর মধ্যে ভোলার ইলিশা থেকে চর পিয়াল পর্যন্ত মেঘনা নদীর ৯০ কিলোমিটার এবং ভেদুরিয়া থেকে চর রুস্তম পর্যন্ত তেঁতুলিয়া নদীর ১০০ কিলোমিটার জলসীমা নিষেধাজ্ঞার আওতায়।

এদিকে দুই মাসের জন্য ইলিশ ধরা বন্ধ থাকায় বেকার হয়ে পড়েছে জেলার দুই লাখের অধিক জেলেরা। তবে অনেক জেলেই আবার বিকল্প কর্মসংস্থান খুঁজছেন।

জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আজহারুল ইসলাম জানান, জেলারা যাতে নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে নদীতে মাছ ধরতে না পারে সেজন্য অভিযান চলবে। মৎস্য ঘাট গুলোতেও প্রচার-প্রচারণা মাইকিং করা হচ্ছে। যাতে জেলেরা ইলিশ ধরা থেকে বিরত থাকে। তিনি বলেন, ইলিশের অভয়াশ্রমে জেলে পুর্নবাসনের ব্যবস্থা নেই, তবে ঝাটকা সংরক্ষন কর্মসূচির আওতায় নিবন্ধিত জেলেদের ফেব্রুয়ারি থেকে মে মাস পর্যন্ত প্রতি মাসে ৪০ কেজি করে চাল দেওয়া হচ্ছে।

সাব্বির আলম বাবু/ইবি টাইমস