ভিয়েনা ০৮:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ অক্টোবর ২০২৫, ৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
হামাসকে নিরস্ত্রীকরণের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কোনও সময়সীমা নেই – ট্রাম্প জার্মানিতে শরণার্থীদের অনেকেই এখনও দারিদ্র্যের ঝুঁকিতে আছে মঙ্গলবার অস্ট্রিয়া সফরে আসছেন জার্মানির প্রেসিডেন্ট স্টাইনমায়ার ওমানে দুর্ঘটনায় নিহত ৮ প্রবাসীর লাশ ফিরল দেশে পাকিস্তান ও আফগানিস্তান তাৎক্ষণিক যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয়েছে বাংলাদেশ-চীন সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী, সহযোগিতা জোরদারের প্রতিশ্রুতি আওয়ামী লীগ আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না: ইসি আনোয়ারুল তজুমদ্দিনে আগুনে পুড়লো ১৯ মাছের আড়ৎ ভিয়েনায় মার্সিডিজ গাড়ি পুড়ে ছাই ওয়াশিংটনে যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

পল্টনেই হবে ঢাকার মহাসমাবেশ-রাজশাহীতে মির্জা ফখরুল

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ০৬:৫১:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২২
  • ১২ সময় দেখুন

রাজশাহীতে বিএনপির বিভাগীয় মহাসমাবেশে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বন্দুক-পিস্তল নিয়ে ক্ষমতায় থাকাই আওয়ামী লীগের লক্ষ্য বলে অভিযোগ করেন

বাংলাদেশ ডেস্কঃ শনিবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজশাহী মহানগরীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে আয়োজিত বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন।বিএনপির ধারাবাহিকভাবে অনুষ্ঠিত বিভাগীয় মহাসমাবেশের মধ্যে ঢাকার বাইরে রাজশাহীর সমাবেশটি সবচেয়ে বড় বলে ধারণা করা হচ্ছে। বরাবরের মতোই রাজশাহী
বিভাগীয় মহাসমাবেশেও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার জন্য সমাবেশ মঞ্চে তাদের ছবি
লটকিয়ে দুইটি চেয়ার খালি রাখা হয়।

রাজশাহী বিভাগের আটটি জেলার মানুষ উপচে পড়েছিল রাজশাহী শহরে। মাদারসা ময়দানকে কেন্দ্র করে পুরো শহর মানুষের সমুদ্রে রূপ নেয়। সমাবেশের জন্য নির্ধারিত ময়দানে পুলিশ মানুষকে শুক্রবার পর্যন্ত বাধা দিয়েছে, নেতারা শান্তিপূর্ণ ব্যবহারই করেছে। কিন্তু আগের রাতে পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে লাখো মানুষ ঈদগাঁ ময়দানে এসে অবস্থান নেয়। সকাল হতেই বাধভাঙা প্লাবনে ভেসে যায় সব বাধাবিধ্ন- রাজশাহী মহানগরী মিছিলের নগরীতে রূপ নেয়। লাখ লাখ মানুষের গগণবিদারী শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে।

জনতার মহাসমাবেশে প্রধান অতিথি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ক্ষমতা হারানোর আতঙ্কে ভুগছে শেখ হাসিনার সরকার। ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তাদের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। তাই ১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে বাঁধা দিচ্ছে সরকার। তিনি বলেন, সরকার বাঁধা দিলেও নয়াপল্টনেই সমাবেশ হবে। আমরা তো নয়া পল্টনে অসংখ্য সমাবেশ করেছি, যেখানে দেশনেত্রী খালেদা জিয়া উপস্থিত ছিলেন। তখন কোনো সমস্যা হয়নি। কিন্তু তারা তাদের ক্ষমতা হারানোর ভয়ে ঘুম হারাম করে ফেলেছে। তারা আতঙ্কে ভুগছে। এখন তারা জঙ্গি নাটক শুরু করেছে। নিজেদের প্রয়োজনে জঙ্গি বানায়। নিজেরাই বাস পুড়িয়ে অগ্নিসন্ত্রাস করে। আর দোষ চাপায় বিএনপির ওপর। এই হচ্ছে আজকের আওয়ামী লীগ।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগ পুলিশের বন্ধুক পিস্তল দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। ৯টি বিভাগীয় শহরে শান্তিপূণ গণসমাবেশ করেছে বিএনপি। মানুষ তাদের ন্যায্য অধিকার ফিরে পেতে বিএনপির সমাবেশে স্রোতের মতো আসছে। এতে সরকার দিশেহারা হয়ে গেছে। আগামী ১০ই ডিসেম্বর পল্টনেই গণসমাবেশ হবে। এখন তাদের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। এখন ভয় পাচ্ছে,এই বুঝি তাদের ক্ষমতা গেল! তাদের এত ভয় কেনো? কারণ তারা এই দেশে এমন কিছু কাজ করেছে যে নিজেদের ওপর কোনো আস্থা নেই।

আওয়ামী লীগ এখন রাজনৈতিক দল নয় উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, গত ১৪/১৫ বছরে আওয়ামী লীগ লুটেরা দলে পরিণত হয়েছে। সব সেক্টরে দুর্নীতি করে লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে। নিজেরা সম্পদ লুট করে পাহাড় বানাচ্ছে আর সাধারণ মানুষকে গরিব করছে। তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয় না। করোনা মহামারীর এই সময়ে দেশে ১২ হাজার মানুষ কোটিপতি হয়েছেন। অন্যদিকে সাড়ে তিন কোটি মানুষ গরীব থেকে আরো গরীব হয়েছে। দেশের মানুষের কোন উন্নয়ন হয়নি। সব নিজ দল ও বিত্তশালীদের উন্নয়ন হয়েছে। ইসলামী ব্যাংকের টাকা নামে বেনামে ঋণের নামে লুট করছে। আওয়ামী লীগ দেশের রাজনৈতিক কাঠামো ধ্বংস করেছে।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, এই দেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচন হতে দেয়া হবে না। অবিলম্বে সরকারকে পদত্যাগ করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে। এরপর নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে।

বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি, নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার, জ্বালানি তেল, চাল-ডালসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, পুলিশের গুলিতে দলীয় নেতাকর্মী হত্যা, হামলা এবং মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজশাহীতে এই বিভাগীয় গণসমাবেশ আয়োজন করে বিএনপি।

বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় মহাসমাবেশের সার্বিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, চেয়ারপার্সননের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু ও বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, জিএম সিরাজ এমপি, অধ্যাপক শাহজাহান, হারুন অর রশিদ এমপি, অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, তাইফুল ইসলাম টিপু, অ্যাডভোকেট ইউসুফ আলী, আমিনুল ইসলাম, ফয়সাল আলিম, সিমকি ইমাম খান, বেগম মাহমুদা হাবিবা, মমতাজ উদ্দিন মণ্ডল, ড এম এ মুঈত এবং রফিকুল কবির শান্তসহ আরও অনেকে।

কবির আহমেদ/ইবিটাইমস 

জনপ্রিয়

হামাসকে নিরস্ত্রীকরণের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের কোনও সময়সীমা নেই – ট্রাম্প

Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

পল্টনেই হবে ঢাকার মহাসমাবেশ-রাজশাহীতে মির্জা ফখরুল

আপডেটের সময় ০৬:৫১:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২২

রাজশাহীতে বিএনপির বিভাগীয় মহাসমাবেশে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বন্দুক-পিস্তল নিয়ে ক্ষমতায় থাকাই আওয়ামী লীগের লক্ষ্য বলে অভিযোগ করেন

বাংলাদেশ ডেস্কঃ শনিবার (৩ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজশাহী মহানগরীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে আয়োজিত বিএনপির বিভাগীয় গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য তিনি এসব কথা বলেন।বিএনপির ধারাবাহিকভাবে অনুষ্ঠিত বিভাগীয় মহাসমাবেশের মধ্যে ঢাকার বাইরে রাজশাহীর সমাবেশটি সবচেয়ে বড় বলে ধারণা করা হচ্ছে। বরাবরের মতোই রাজশাহী
বিভাগীয় মহাসমাবেশেও বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক জিয়ার জন্য সমাবেশ মঞ্চে তাদের ছবি
লটকিয়ে দুইটি চেয়ার খালি রাখা হয়।

রাজশাহী বিভাগের আটটি জেলার মানুষ উপচে পড়েছিল রাজশাহী শহরে। মাদারসা ময়দানকে কেন্দ্র করে পুরো শহর মানুষের সমুদ্রে রূপ নেয়। সমাবেশের জন্য নির্ধারিত ময়দানে পুলিশ মানুষকে শুক্রবার পর্যন্ত বাধা দিয়েছে, নেতারা শান্তিপূর্ণ ব্যবহারই করেছে। কিন্তু আগের রাতে পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে লাখো মানুষ ঈদগাঁ ময়দানে এসে অবস্থান নেয়। সকাল হতেই বাধভাঙা প্লাবনে ভেসে যায় সব বাধাবিধ্ন- রাজশাহী মহানগরী মিছিলের নগরীতে রূপ নেয়। লাখ লাখ মানুষের গগণবিদারী শ্লোগানে শ্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে।

জনতার মহাসমাবেশে প্রধান অতিথি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ক্ষমতা হারানোর আতঙ্কে ভুগছে শেখ হাসিনার সরকার। ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তাদের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। তাই ১০ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে সমাবেশ করতে বাঁধা দিচ্ছে সরকার। তিনি বলেন, সরকার বাঁধা দিলেও নয়াপল্টনেই সমাবেশ হবে। আমরা তো নয়া পল্টনে অসংখ্য সমাবেশ করেছি, যেখানে দেশনেত্রী খালেদা জিয়া উপস্থিত ছিলেন। তখন কোনো সমস্যা হয়নি। কিন্তু তারা তাদের ক্ষমতা হারানোর ভয়ে ঘুম হারাম করে ফেলেছে। তারা আতঙ্কে ভুগছে। এখন তারা জঙ্গি নাটক শুরু করেছে। নিজেদের প্রয়োজনে জঙ্গি বানায়। নিজেরাই বাস পুড়িয়ে অগ্নিসন্ত্রাস করে। আর দোষ চাপায় বিএনপির ওপর। এই হচ্ছে আজকের আওয়ামী লীগ।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগ পুলিশের বন্ধুক পিস্তল দিয়ে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চায়। ৯টি বিভাগীয় শহরে শান্তিপূণ গণসমাবেশ করেছে বিএনপি। মানুষ তাদের ন্যায্য অধিকার ফিরে পেতে বিএনপির সমাবেশে স্রোতের মতো আসছে। এতে সরকার দিশেহারা হয়ে গেছে। আগামী ১০ই ডিসেম্বর পল্টনেই গণসমাবেশ হবে। এখন তাদের ঘুম হারাম হয়ে গেছে। এখন ভয় পাচ্ছে,এই বুঝি তাদের ক্ষমতা গেল! তাদের এত ভয় কেনো? কারণ তারা এই দেশে এমন কিছু কাজ করেছে যে নিজেদের ওপর কোনো আস্থা নেই।

আওয়ামী লীগ এখন রাজনৈতিক দল নয় উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, গত ১৪/১৫ বছরে আওয়ামী লীগ লুটেরা দলে পরিণত হয়েছে। সব সেক্টরে দুর্নীতি করে লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে। নিজেরা সম্পদ লুট করে পাহাড় বানাচ্ছে আর সাধারণ মানুষকে গরিব করছে। তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয় না। করোনা মহামারীর এই সময়ে দেশে ১২ হাজার মানুষ কোটিপতি হয়েছেন। অন্যদিকে সাড়ে তিন কোটি মানুষ গরীব থেকে আরো গরীব হয়েছে। দেশের মানুষের কোন উন্নয়ন হয়নি। সব নিজ দল ও বিত্তশালীদের উন্নয়ন হয়েছে। ইসলামী ব্যাংকের টাকা নামে বেনামে ঋণের নামে লুট করছে। আওয়ামী লীগ দেশের রাজনৈতিক কাঠামো ধ্বংস করেছে।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, এই দেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া কোনো নির্বাচন হতে দেয়া হবে না। অবিলম্বে সরকারকে পদত্যাগ করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে। দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে। এরপর নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচন হবে। সেই নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় সরকার গঠন করা হবে।

বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি, নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার, জ্বালানি তেল, চাল-ডালসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, পুলিশের গুলিতে দলীয় নেতাকর্মী হত্যা, হামলা এবং মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে রাজশাহীতে এই বিভাগীয় গণসমাবেশ আয়োজন করে বিএনপি।

বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় মহাসমাবেশের সার্বিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, চেয়ারপার্সননের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু ও বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, জিএম সিরাজ এমপি, অধ্যাপক শাহজাহান, হারুন অর রশিদ এমপি, অ্যাডভোকেট শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, তাইফুল ইসলাম টিপু, অ্যাডভোকেট ইউসুফ আলী, আমিনুল ইসলাম, ফয়সাল আলিম, সিমকি ইমাম খান, বেগম মাহমুদা হাবিবা, মমতাজ উদ্দিন মণ্ডল, ড এম এ মুঈত এবং রফিকুল কবির শান্তসহ আরও অনেকে।

কবির আহমেদ/ইবিটাইমস