ভিয়েনা ০৭:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চলতি অর্থবছর প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ: বিশ্বব্যাংক

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ০৯:৫৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল ২০২৪
  • ১০ সময় দেখুন

ইবিটাইমস ডেস্ক: চলতি অর্থবছর জিডিপি (মোট দেশজ উৎপাদন) হতে পারে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। যা আগামী অর্থবছরে কিছুটা বেড়ে হতে পারে ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট প্রতিবেদনে এমন পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের  বিশ্বব্যাংক কার্যালয়ে এটি প্রকাশ করা হয়। সেই সঙ্গে শ্রীলংকার কলম্বো থেকে একযোগে প্রকাশ করা হয়েছে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট।

ঢাকা কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক। প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন সংস্থাটির সিনিয়র ইকোনমিস্ট রনজিত ঘোষ এবং বানার্ড হ্যাভেন। সংবাদ সম্মেলন পরিচালনা করেন বিশ্বব্যাংকের বর্হিসম্পর্ক বিভাগের প্রধান মেহেরিন এ মাহবুব।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের উচ্চ মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক মুদ্রার সংকট, আমদানি সংকুচিত করা, কম রাজস্ব আদায়,  এবং ব্যাপক খেলাপি ঋণসহ আর্থিক খাতের দুর্বলতা অন্যতম চ্যালেঞ্জ। এসব কারণে চলতি অর্থবছর জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়বে না।

আরও বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছর বাংলাদেশের জন্য বেশ কয়েকটি ঝুঁকি রয়েছে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো, মুদ্রা বিনিময় হারের ধীর সংস্কারের ফলে রিজার্ভে টান, আমাদানি সংকোচন করা লাগতে পারে। জিনিসপত্রের দাম বাড়ায় মূর্যস্ফীতি বাড়তে পারে। এ ছাড়া আর্থিক ঝুঁকি বাড়তে পারে, যদি সমন্বিত সংসস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা না হয়।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, খেলাপি ঋণ ২০২২ সালের ডিসেস্বরে ছিল মোট ঋণের ৮ দশমিক ২ শতাংশ। সেটি ২০২৩ সালে বেড়ে ৯ শতাংশ হয়েছে।

ডেস্ক/ইবিটাইমস/এনএল

জনপ্রিয়
Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

চলতি অর্থবছর প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ: বিশ্বব্যাংক

আপডেটের সময় ০৯:৫৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২ এপ্রিল ২০২৪

ইবিটাইমস ডেস্ক: চলতি অর্থবছর জিডিপি (মোট দেশজ উৎপাদন) হতে পারে ৫ দশমিক ৬ শতাংশ। যা আগামী অর্থবছরে কিছুটা বেড়ে হতে পারে ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট প্রতিবেদনে এমন পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের  বিশ্বব্যাংক কার্যালয়ে এটি প্রকাশ করা হয়। সেই সঙ্গে শ্রীলংকার কলম্বো থেকে একযোগে প্রকাশ করা হয়েছে বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট।

ঢাকা কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক। প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন সংস্থাটির সিনিয়র ইকোনমিস্ট রনজিত ঘোষ এবং বানার্ড হ্যাভেন। সংবাদ সম্মেলন পরিচালনা করেন বিশ্বব্যাংকের বর্হিসম্পর্ক বিভাগের প্রধান মেহেরিন এ মাহবুব।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের উচ্চ মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক মুদ্রার সংকট, আমদানি সংকুচিত করা, কম রাজস্ব আদায়,  এবং ব্যাপক খেলাপি ঋণসহ আর্থিক খাতের দুর্বলতা অন্যতম চ্যালেঞ্জ। এসব কারণে চলতি অর্থবছর জিডিপি প্রবৃদ্ধি বাড়বে না।

আরও বলা হয়েছে, চলতি অর্থবছর বাংলাদেশের জন্য বেশ কয়েকটি ঝুঁকি রয়েছে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো, মুদ্রা বিনিময় হারের ধীর সংস্কারের ফলে রিজার্ভে টান, আমাদানি সংকোচন করা লাগতে পারে। জিনিসপত্রের দাম বাড়ায় মূর্যস্ফীতি বাড়তে পারে। এ ছাড়া আর্থিক ঝুঁকি বাড়তে পারে, যদি সমন্বিত সংসস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা না হয়।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, খেলাপি ঋণ ২০২২ সালের ডিসেস্বরে ছিল মোট ঋণের ৮ দশমিক ২ শতাংশ। সেটি ২০২৩ সালে বেড়ে ৯ শতাংশ হয়েছে।

ডেস্ক/ইবিটাইমস/এনএল