ভিয়েনা ০৬:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ৩০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
অভিবাসী পুনর্বণ্টনে ইইউর বিশেষ সহায়তা পাবে চার সদস্য দেশ জার্মানিতে স্বেচ্ছাসেবী সামরিক পরিষেবা মডেল চালু লন্ডনে ১২ বছর পর পুনরায় সিরিয়ার দূতাবাস সার্ভিস টাঙ্গাইলে রিকশা শ্রমিকদের সাথে বিএনপি’র মনোনয়ন প্রত্যাশীর মতবিনিময় সভা টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর পরিবেশে শিক্ষার নতুন দিগন্ত ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে চলন্ত যাত্রীবাহী বাসে আগুন গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার রায় ১৭ নভেম্বর  বর্ণবাদ আবার ব্রিটিশ রাজনীতিতে ফিরে এসেছে-বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী তুরস্কে আবারও ইউক্রেনের সঙ্গে শান্তি আলোচনা শুরু করতে আগ্রহী রাশিয়া

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে হোটেল-রেস্তোরাঁয় বিক্রি কমেছে ৩০ শতাংশ- রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ০৪:৫১:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অগাস্ট ২০২৩
  • ১৯ সময় দেখুন
স্টাফ রিপোর্টারঃ হোটেল-রেস্তোরাঁয় বিক্রি বাজার দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে কমেছে ৩০ শতাংশ। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী নিত্যপণ্যের বাজার অস্থিতিশীল করছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। আজ শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে সরকারের প্রতি এমন দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। একইসঙ্গে মাছ, ব্রয়লার মুরগি ও গরুর মাংসসহ সব ধরনের দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
রাজধানীর পুলিশ কনভেনশন হলে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। এ সময় সমিতির সভাপতি ওসমান গণিসহ কার্যনির্বাহী কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব আরও বলেন, প্রতিবেশী সব দেশের চেয়ে বাংলাদেশে গরুর মাংসের দাম বেশি। তাই গরুর মাংস আমদানির অনুমতি দেওয়া হোক। ট্যাক্স ভ্যাটের নামে মাঠ পর্যায়ে হোটেল রেস্তোরাঁগুলোকে হয়রানি করা হচ্ছে। সিটি করপোরেশন থেকেও অভিযানের নামে হয়রানি করা হচ্ছে। হয়রানি বন্ধে সহগযোগিতা প্রয়োজন। ব্রয়লারের দাম বেড়েছে, সিন্ডিকেট করে বাড়ানো হচ্ছে, এটি বন্ধ করতে হবে। বাজারকে সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে। হোটেল-রেস্তোরাঁয় ৩০ শতাংশ বিক্রি কমেছে।
ইমরান হাসান বলেন, রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীরা সংকটে আছেন। টিকতে না পেরে বন্ধ হচ্ছে অনেক রেস্তোরাঁ। সরকারের তেমন সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না। সরকারের কাছে আবেদন রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগ যাতে অসাধু ব্যবসায়ীরা নিতে না পারেন। পাশাপাশি অভিযানের নামে বিভিন্ন সংস্থা যাতে হয়রানি না করে।
তিনি আরও বলেন, সংকটে থাকা রেস্তোরাঁ খাতের অনেক প্রতিষ্ঠান ব্যবসায় টিকতে না পেরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় এ খাতের জন্য কর ছাড়সহ নানাক্ষেত্রে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন। এছাড়া মাংসের দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে গরুর মাংস আমদানির অনুমতি দিতে হবে। বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অভিযানের নামে রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের হয়রানি না করারও আহ্বান জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে। এদিনই পুলিশ কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত হয় সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সভা।
মোঃ সোয়েব মেজবাহউদ্দিন/ইবিটাইমস 
জনপ্রিয়

অভিবাসী পুনর্বণ্টনে ইইউর বিশেষ সহায়তা পাবে চার সদস্য দেশ

Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে হোটেল-রেস্তোরাঁয় বিক্রি কমেছে ৩০ শতাংশ- রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি

আপডেটের সময় ০৪:৫১:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অগাস্ট ২০২৩
স্টাফ রিপোর্টারঃ হোটেল-রেস্তোরাঁয় বিক্রি বাজার দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে কমেছে ৩০ শতাংশ। কিছু অসাধু ব্যবসায়ী নিত্যপণ্যের বাজার অস্থিতিশীল করছেন তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। আজ শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে সরকারের প্রতি এমন দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি। একইসঙ্গে মাছ, ব্রয়লার মুরগি ও গরুর মাংসসহ সব ধরনের দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
রাজধানীর পুলিশ কনভেনশন হলে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সমিতির মহাসচিব ইমরান হাসান। এ সময় সমিতির সভাপতি ওসমান গণিসহ কার্যনির্বাহী কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন। রেস্তোরাঁ মালিক সমিতির মহাসচিব আরও বলেন, প্রতিবেশী সব দেশের চেয়ে বাংলাদেশে গরুর মাংসের দাম বেশি। তাই গরুর মাংস আমদানির অনুমতি দেওয়া হোক। ট্যাক্স ভ্যাটের নামে মাঠ পর্যায়ে হোটেল রেস্তোরাঁগুলোকে হয়রানি করা হচ্ছে। সিটি করপোরেশন থেকেও অভিযানের নামে হয়রানি করা হচ্ছে। হয়রানি বন্ধে সহগযোগিতা প্রয়োজন। ব্রয়লারের দাম বেড়েছে, সিন্ডিকেট করে বাড়ানো হচ্ছে, এটি বন্ধ করতে হবে। বাজারকে সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসতে হবে। হোটেল-রেস্তোরাঁয় ৩০ শতাংশ বিক্রি কমেছে।
ইমরান হাসান বলেন, রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীরা সংকটে আছেন। টিকতে না পেরে বন্ধ হচ্ছে অনেক রেস্তোরাঁ। সরকারের তেমন সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না। সরকারের কাছে আবেদন রাজনৈতিক অস্থিরতার সুযোগ যাতে অসাধু ব্যবসায়ীরা নিতে না পারেন। পাশাপাশি অভিযানের নামে বিভিন্ন সংস্থা যাতে হয়রানি না করে।
তিনি আরও বলেন, সংকটে থাকা রেস্তোরাঁ খাতের অনেক প্রতিষ্ঠান ব্যবসায় টিকতে না পেরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থায় এ খাতের জন্য কর ছাড়সহ নানাক্ষেত্রে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন। এছাড়া মাংসের দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে গরুর মাংস আমদানির অনুমতি দিতে হবে। বিভিন্ন সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের অভিযানের নামে রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ীদের হয়রানি না করারও আহ্বান জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে। এদিনই পুলিশ কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত হয় সংগঠনটির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী পরিষদের সভা।
মোঃ সোয়েব মেজবাহউদ্দিন/ইবিটাইমস