ভিয়েনা ০৩:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৫, ৩০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম :
আগামীকাল লালমোহনে মেজর অব. হাফিজকে গণসংবর্ধনা দেবে বিএনপি লালমোহনে বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করেছে ইসরাইলি বাহিনী সরকারের আচরণে সুষ্ঠু নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর সন্দেহ’ তৈরি হয়েছে : তাহের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকতে সেনাপ্রধানের আহ্বান কার্যক্রম স্থগিত থাকায় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আ’লীগ : প্রধান উপদেষ্টা অভিবাসী পুনর্বণ্টনে ইইউর বিশেষ সহায়তা পাবে চার সদস্য দেশ জার্মানিতে স্বেচ্ছাসেবী সামরিক পরিষেবা মডেল চালু লন্ডনে ১২ বছর পর পুনরায় সিরিয়ার দূতাবাস সার্ভিস টাঙ্গাইলে রিকশা শ্রমিকদের সাথে বিএনপি’র মনোনয়ন প্রত্যাশীর মতবিনিময় সভা

সিরিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোনের ওপর অগ্নি গোলক নিক্ষেপ

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ০৬:২৩:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুলাই ২০২৩
  • ২২ সময় দেখুন

রাশিয়ার একটি যুদ্ধবিমান সিরিয়ার আকাশে যুক্তরাষ্ট্রের একটি ড্রোনের কয়েক মিটার দূর দিয়ে উড়ে যায় এবং আমেরিকার এই ড্রোনের ওপর অগ্নি গোলক ছুঁড়ে আঘাত করে এবং এটিকে ক্ষতিগ্রস্থ করে

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী একথা জানিয়েছে বলে জানায় যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ সংস্থা ভয়েস অফ আমেরিকা। গত রবিবার (২৩ জুলাই) এর এই আক্রমণ হলো, এই অঞ্চলে রাশিয়ার আগ্রাসী বাধা প্রদানের সর্বসাম্প্রতিক ঘটনা।

যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনীর একজন সিনিয়র কমান্ডার বলেছেন, রুশদের রবিবারের এই পদক্ষেপ ছিলো এমকিউ-নাইন রিপার ড্রোনটিকে আকাশ থেকে সরিয়ে দেয়ার প্রচেষ্টা। আর এই ঘটনা ঘটলো, এই অঞ্চলে ক্রু বহনকারী যুক্তরাষ্ট্রের একটি নজরদারি বিমানের বিপজ্জনক দূরত্ব দিয়ে একটি রুশ জঙ্গি বিমান উড়ে যাওয়ার ঠিক এক সপ্তাহ পর। ঐ ঘটনায়, বিমানে থাকা আমেরিকার চার নাগরিকের জীবন বিপন্ন করে তুলেছিলো।

কমান্ডার গ্রিনকেউইচ ভয়েস অফ আমেরিকাকে বলেন, ড্রোনটি পরিচালনাকারী একজন ক্রু সদস্য এটিকে উড়ন্ত অবস্থায় রাখেন এবং এটিকে তার ঘাঁটিতে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হন। রবিবারের ঘটনাটি সিরিয়ার ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়া রুশ যুদ্ধবিমান এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিমানের মধ্যে সংঘটিত ধারাবাহিক সংঘর্ষের সর্বসাম্প্রতিক ঘটনা।

যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা বলেছেন, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে রাশিয়ার যুদ্ধবিমানগুলো বারবার যুক্তরাষ্ট্রের এমকিউ-নাইন ড্রোনকে হয়রানি করেছে। ড্রোনগুলো প্রধানত পশ্চিম সিরিয়ায় ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠী বিরোধী মিশন পরিচালনা করছে। যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়ার সামরিক কর্মকর্তারা, এমন মুখোমুখি অবস্থানের সময় একটি অ-বিরোধপূর্ণ ফোন লাইনের মাধ্যমে ঘন ঘন যোগাযোগ করে, তারা একে অপরের কাজের প্রতিবাদ জানায়।

বর্তমানে সিরিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৯০০ জন সেনা সদস্য রয়েছে। অন্যরা ইসলামিক স্টেটের জঙ্গিদের লক্ষ্য করে মিশন পরিচালনা করতে সেখানে আসা-যাওয়া করে।

কবির আহমেদ/ইবিটাইমস

Tag :
জনপ্রিয়

আগামীকাল লালমোহনে মেজর অব. হাফিজকে গণসংবর্ধনা দেবে বিএনপি

Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

সিরিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ড্রোনের ওপর অগ্নি গোলক নিক্ষেপ

আপডেটের সময় ০৬:২৩:৫৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুলাই ২০২৩

রাশিয়ার একটি যুদ্ধবিমান সিরিয়ার আকাশে যুক্তরাষ্ট্রের একটি ড্রোনের কয়েক মিটার দূর দিয়ে উড়ে যায় এবং আমেরিকার এই ড্রোনের ওপর অগ্নি গোলক ছুঁড়ে আঘাত করে এবং এটিকে ক্ষতিগ্রস্থ করে

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী একথা জানিয়েছে বলে জানায় যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদ সংস্থা ভয়েস অফ আমেরিকা। গত রবিবার (২৩ জুলাই) এর এই আক্রমণ হলো, এই অঞ্চলে রাশিয়ার আগ্রাসী বাধা প্রদানের সর্বসাম্প্রতিক ঘটনা।

যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনীর একজন সিনিয়র কমান্ডার বলেছেন, রুশদের রবিবারের এই পদক্ষেপ ছিলো এমকিউ-নাইন রিপার ড্রোনটিকে আকাশ থেকে সরিয়ে দেয়ার প্রচেষ্টা। আর এই ঘটনা ঘটলো, এই অঞ্চলে ক্রু বহনকারী যুক্তরাষ্ট্রের একটি নজরদারি বিমানের বিপজ্জনক দূরত্ব দিয়ে একটি রুশ জঙ্গি বিমান উড়ে যাওয়ার ঠিক এক সপ্তাহ পর। ঐ ঘটনায়, বিমানে থাকা আমেরিকার চার নাগরিকের জীবন বিপন্ন করে তুলেছিলো।

কমান্ডার গ্রিনকেউইচ ভয়েস অফ আমেরিকাকে বলেন, ড্রোনটি পরিচালনাকারী একজন ক্রু সদস্য এটিকে উড়ন্ত অবস্থায় রাখেন এবং এটিকে তার ঘাঁটিতে ফিরিয়ে আনতে সক্ষম হন। রবিবারের ঘটনাটি সিরিয়ার ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়া রুশ যুদ্ধবিমান এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিমানের মধ্যে সংঘটিত ধারাবাহিক সংঘর্ষের সর্বসাম্প্রতিক ঘটনা।

যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা বলেছেন, সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে রাশিয়ার যুদ্ধবিমানগুলো বারবার যুক্তরাষ্ট্রের এমকিউ-নাইন ড্রোনকে হয়রানি করেছে। ড্রোনগুলো প্রধানত পশ্চিম সিরিয়ায় ইসলামিক স্টেট গোষ্ঠী বিরোধী মিশন পরিচালনা করছে। যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়ার সামরিক কর্মকর্তারা, এমন মুখোমুখি অবস্থানের সময় একটি অ-বিরোধপূর্ণ ফোন লাইনের মাধ্যমে ঘন ঘন যোগাযোগ করে, তারা একে অপরের কাজের প্রতিবাদ জানায়।

বর্তমানে সিরিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় ৯০০ জন সেনা সদস্য রয়েছে। অন্যরা ইসলামিক স্টেটের জঙ্গিদের লক্ষ্য করে মিশন পরিচালনা করতে সেখানে আসা-যাওয়া করে।

কবির আহমেদ/ইবিটাইমস