ভিয়েনা ০৬:৪২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ১২ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

লালমোহনে চোখ ওঠা রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ০৮:১২:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর ২০২২
  • ২৭ সময় দেখুন

জাহিদ দুলাল, লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধিঃ ভোলার লালমোহনে চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে আক্রান্ত হয়ে কাভু হচ্ছেন রোগীরা। শিশু থেকে বৃদ্ধি-নারী থেকে পুরুষ, সকলেই আক্রান্ত হচ্ছেন চোখ ওঠা রোগে।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের তথ্য মতে, গত এক মাস ধরে দেখা দিয়েছে চোখ ওঠা রোগ। দৈনিক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগ ও জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত বিভিন্ন চিকিৎসকের কাছ থেকে ৩০-৪০ জন রোগী গড়ে চিকিৎসা নিয়েছেন।

চিকিৎসকদের মতে, চোখ ওঠা বা ভাইরাল কনজাঙ্কটিভাইটিস রোগের প্রাথমিক লক্ষণ চোখ লাল হওয়া, ব্যথা, খচখচ করা, পানি ঝরা ও চোখের  নিচের  অংশ ফুলে যাবে। কোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে এরকম লক্ষণ দেখা দিলে ওই ব্যক্তিকে বুঝতে হবে তিনি চোখ ওঠা বা ভাইরাল কনজাঙ্কটিভাইটিস রোগে আক্রান্ত হয়েছেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. ইলিয়াছ আব্দুল্লাহ জানান, কারও চোখ ওঠলে যত্রতত্র চিকিৎসা না নিয়ে সরাসরি হসপিটালে এসে কর্তব্যরত ডাক্তারদের কাছ থেকে চিকিৎসা নিতে হবে। আক্রান্ত ব্যক্তিকে সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। ভয় না পেয়ে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করলে এ রোগ থেকে সর্বোচ্চ ৭ দিনের মধ্যে মুক্তি মিলবে।

এব্যাপারে লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাক্তার মো. মহসিন খান বলেন, চোখ ওঠা রোগীদের আমাদের হসপিটালের ডাক্তাররা আন্তরিকভাবে সেবা প্রদান করছেন। এছাড়া হসপিটাল থেকে আক্রান্ত রোগীকে প্রয়োজনীয় ওষুধ দেয়া হচ্ছে।

ভোলা/ইবিটাইমস

জনপ্রিয়
Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

লালমোহনে চোখ ওঠা রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে

আপডেটের সময় ০৮:১২:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ অক্টোবর ২০২২

জাহিদ দুলাল, লালমোহন (ভোলা) প্রতিনিধিঃ ভোলার লালমোহনে চোখ ওঠা রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে আক্রান্ত হয়ে কাভু হচ্ছেন রোগীরা। শিশু থেকে বৃদ্ধি-নারী থেকে পুরুষ, সকলেই আক্রান্ত হচ্ছেন চোখ ওঠা রোগে।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের তথ্য মতে, গত এক মাস ধরে দেখা দিয়েছে চোখ ওঠা রোগ। দৈনিক উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বহির্বিভাগ ও জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত বিভিন্ন চিকিৎসকের কাছ থেকে ৩০-৪০ জন রোগী গড়ে চিকিৎসা নিয়েছেন।

চিকিৎসকদের মতে, চোখ ওঠা বা ভাইরাল কনজাঙ্কটিভাইটিস রোগের প্রাথমিক লক্ষণ চোখ লাল হওয়া, ব্যথা, খচখচ করা, পানি ঝরা ও চোখের  নিচের  অংশ ফুলে যাবে। কোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে এরকম লক্ষণ দেখা দিলে ওই ব্যক্তিকে বুঝতে হবে তিনি চোখ ওঠা বা ভাইরাল কনজাঙ্কটিভাইটিস রোগে আক্রান্ত হয়েছেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. ইলিয়াছ আব্দুল্লাহ জানান, কারও চোখ ওঠলে যত্রতত্র চিকিৎসা না নিয়ে সরাসরি হসপিটালে এসে কর্তব্যরত ডাক্তারদের কাছ থেকে চিকিৎসা নিতে হবে। আক্রান্ত ব্যক্তিকে সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। ভয় না পেয়ে সঠিক চিকিৎসা গ্রহণ করলে এ রোগ থেকে সর্বোচ্চ ৭ দিনের মধ্যে মুক্তি মিলবে।

এব্যাপারে লালমোহন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডাক্তার মো. মহসিন খান বলেন, চোখ ওঠা রোগীদের আমাদের হসপিটালের ডাক্তাররা আন্তরিকভাবে সেবা প্রদান করছেন। এছাড়া হসপিটাল থেকে আক্রান্ত রোগীকে প্রয়োজনীয় ওষুধ দেয়া হচ্ছে।

ভোলা/ইবিটাইমস