ভিয়েনা ০৫:৪৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ভোলায় মেঘনার পানি বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, তলিয়ে গেছে ইলিশা ফেরিঘাট

  • EuroBanglaTimes
  • আপডেটের সময় ১১:২৩:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • ১৭ সময় দেখুন

জেলা প্রতিনিধি, ভোলাঃ অতি জোয়ারে তলিয়ে গেছে ভোলার নির্মাঞ্চলের ১২ টি গ্রাম এবং ইলিশা ফেরিঘাট। এতে ফেরীতে উঠানামা করতে পারছে না কোন পরিবহন। যে কারনে বিরম্বনায় পড়ছেন যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকরা। ফলে কিছু সময়ের জন্য বন্ধ রাখতে হচ্ছে ভোলা-লক্ষীপুর রুটের ফেরী চলাচল।

মেঘনার পানি বিপদসীমার ৫৫ সেন্টিমিটার  ওপরে প্রবাহিত হওয়ায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে জানালেন কর্তৃপক্ষ। এরআগে গতকাল যা ছিলো ১৯ সেন্টিমিটার।

এদিকে মেঘনার অতি জোয়ারে বাঁধের বাইরের অন্তত ১২ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে উপকূলের বাসিন্দারা।

রাজাপুর ইউনিয়নের  দক্ষিন রাজাপুর, কন্দকপুর, শ্যামপুর, মেদুয়া, ধনিয়া ইউনিয়নের গঙ্গাকীর্তি, বলরামসুরা, কালীকির্তীসহ ১২ গ্রামে প্লাবিত হয়েছে।

রাজাপুর গ্রামের গৃহবধূ রুমা বেগম বলেন, দুই দিন ধরে পানিতে তলিয়ে ঘর ভীটা, আমরা অনেক দুর্ভোগে রয়েছি’। নুর জাহান বেগম বলেন, আমাদেন ঘরের রান্নার চুলো জ্বলছে না আমরা পানির মধ্যে ভাসছি। পূর্নিমায় সৃষ্ট জোয়ারের প্রভাব ও নিম্নচাপের প্রভাবে পানি বাড়ছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। নির্বাহী প্ররকৌশলী হাসানুজ্জামান বলেন, অতি জোয়ারে বাঁধের বাইরের নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে, তবে এতে কোন ক্ষতি হয়নি।

মনজুর রহমান/ইবিটাইমস/এম আর

Address : Erlaaer Strasse 49/8/16 A-1230 Vienna,Austria. Mob : +43676848863279, 8801719316684 (BD) 8801911691101 ( Ads) Email : eurobanglatimes123@gmail.com
Translate »

ভোলায় মেঘনার পানি বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, তলিয়ে গেছে ইলিশা ফেরিঘাট

আপডেটের সময় ১১:২৩:০৩ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২

জেলা প্রতিনিধি, ভোলাঃ অতি জোয়ারে তলিয়ে গেছে ভোলার নির্মাঞ্চলের ১২ টি গ্রাম এবং ইলিশা ফেরিঘাট। এতে ফেরীতে উঠানামা করতে পারছে না কোন পরিবহন। যে কারনে বিরম্বনায় পড়ছেন যাত্রী ও পরিবহন শ্রমিকরা। ফলে কিছু সময়ের জন্য বন্ধ রাখতে হচ্ছে ভোলা-লক্ষীপুর রুটের ফেরী চলাচল।

মেঘনার পানি বিপদসীমার ৫৫ সেন্টিমিটার  ওপরে প্রবাহিত হওয়ায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে জানালেন কর্তৃপক্ষ। এরআগে গতকাল যা ছিলো ১৯ সেন্টিমিটার।

এদিকে মেঘনার অতি জোয়ারে বাঁধের বাইরের অন্তত ১২ গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে দুর্ভোগে পড়েছে উপকূলের বাসিন্দারা।

রাজাপুর ইউনিয়নের  দক্ষিন রাজাপুর, কন্দকপুর, শ্যামপুর, মেদুয়া, ধনিয়া ইউনিয়নের গঙ্গাকীর্তি, বলরামসুরা, কালীকির্তীসহ ১২ গ্রামে প্লাবিত হয়েছে।

রাজাপুর গ্রামের গৃহবধূ রুমা বেগম বলেন, দুই দিন ধরে পানিতে তলিয়ে ঘর ভীটা, আমরা অনেক দুর্ভোগে রয়েছি’। নুর জাহান বেগম বলেন, আমাদেন ঘরের রান্নার চুলো জ্বলছে না আমরা পানির মধ্যে ভাসছি। পূর্নিমায় সৃষ্ট জোয়ারের প্রভাব ও নিম্নচাপের প্রভাবে পানি বাড়ছে বলে জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ড। নির্বাহী প্ররকৌশলী হাসানুজ্জামান বলেন, অতি জোয়ারে বাঁধের বাইরের নিচু এলাকা প্লাবিত হয়েছে, তবে এতে কোন ক্ষতি হয়নি।

মনজুর রহমান/ইবিটাইমস/এম আর